সচলায়তনের প্রিয় সদস্য ও অতিথিবৃন্দ,
শুভ নববর্ষ।
গত কয়েক বছরে সচলায়তনে লেখা আর মন্তব্যের স্রোত ক্রমশ ক্ষীণ হয়ে এসেছে। সচলায়তনের কারিগরি ব্যয় কম নয়, আর এই ব্যয় কয়েকজন সদস্য গত সতেরো বছর ধরে বহন করে চলছেন। সদস্য-অতিথিদের অনুৎসাহ বিবেচনায় নিয়ে আমরা সচলায়তনকে অনির্দিষ্ট সময়ের জন্যে নিশ্চল রাখতে যাচ্ছি। ভবিষ্যতে আবারও যদি সময়-সুযোগ-সাধ্যের মেলবন্ধন ঘটে, সচলায়তন পুনরায় সক্রিয় হবে।
[justify]
সচলায়তনের সাম্প্রতিক ঘটনাবলী পর্যবেক্ষণ করে কিছু বিষয়কে কলহের কারণ বলে চিহ্নিত করা হয়েছে। এই প্রসঙ্গে পর্যবেক্ষণ ও আলোচনার আলোকে নীতিমালায় কিছু প্রয়োজনীয় সংশোধনী অর্ন্তভুক্ত করা হয়েছে।
সচলায়তনের বিশ্লেষণে সমস্যার কারণ হিসেবে উঠে এসেছে নিচের বিষয়সমূহঃ
ফেলে আসা ছেলেবেলাঅন্তর্জালকে মাধ্যম করে যারা বাংলায় লিখছেন ,তাদেরই একটি সংঘবদ্ধ উদ্যোগ -সচলায়তন।
অনলাইন রাইটার্স কম্যিউনিটি "সচলায়তন" ইতিমধ্যেই ভার্চুয়ালপাঠক লেখকদের মিলনক্ষেত্র
হিসেবে জনপ্র...
বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলন বিশ্বের মুক্তির সংগ্রামের ইতিহাসে এক অনন্য ঘটনা। বস্তুত ভাষা আন্দোলন ছিল পশ্চিম পাকিস্তানি ঔপনিবেশিক শাসন শোষণের বিরুদ্ধে পূর্ববঙ্গের শোষিত জনগণের সুদীর্ঘ সংগ্রামের সংগঠিত সূচনা। এটি ছিল দেশের প্রথম গণতান্ত্রিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলন। সেক্যুলার এই আন্দোলনে পূর্ব বাংলায় জিন্নাহর দ্বিজাতিতত্ত্বের ধ্বংসের বীজ রোপিত হয়। এই আন্দোলনের মধ্যেই ছিল বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদী অনুভব। আসুন সংক
ফেলে আসা শৈশব:
প্রিয় খেলা ছিল সাতচাড়া। আরও খেলতাম দাড়িয়াবান্ধা, গোল্লাছুট,বৌছি, কানামাছি,কুতকুত ইত্যাদি। আর হ্যাঁ বৃষ্টি এলেই ফুটবল নিয়ে ডাইরেক্ট চলে যেতাম মাঠে ফুটবল খেলতে। কোথায় হারিয়ে গেল আমার সেইসব সোনালী শৈশবের দিনগুলি।
ওদের সাথে পরিচয় হয়েছিল শৈশবেই। কিন্তু ঠিক কত বছর বয়সে, এখন আর তা মনে নেই। ওরা যমজ বোন। অবশ্য যমজ হলেও দেখতে কিন্তু এক রকম নয়। একজন অপরূপা জাদুকরী, অন্যজন কুৎসিত কৃষ্ণবর্ণের। ওরা দুজনেই আমার প্রেমে পড়েছিল এবং আমাকে চেয়েছে। কিন্তু আর দশজনের মত আমিও সুন্দরীর দিকেই ঝুঁকেছিলাম। ওই রমণী যাকে আমার হৃদয় কামনা করে, সে এক অনুপম সৃষ্টি, যাকে দেবতারা পায়রার যুগলবন্দী প্রেমে রূপ দিয়েছেন। তাকে নিয়েই কবিতা লিখি
মধু মাসে আব্বার সাথে শেরপুর যেতাম। দাদার বাড়িতে বিভিন্ন জাতের আমগাছ ছিল। দাদি আম পেড়ে দিতেন, মজা করে খেতাম। এখন আর বাড়িতে আম গাছ নেই, দাদা-দাদিও নেই। দাদার বাড়ি থেকে গরু গাড়িতে চড়ে নানার বাড়িতে যেতাম। নানা প্রতিদিন সকালে একটা কাঠাল পেড়ে দিতেন নাস্তা হিসেবে। এখন নানার বাড়িতে আর ক্সঠাল গাছ নেই, নানাও নেই। সে সময় আমরা ঢাকায় খিলগাঁও থাকতাম। আব্বা বাজার থেকে খাচি ভর্তি আম কিনে এনে বলতেন নে আমার মানিক আ
ঘুমের ঔষধ খেয়েও
নির্ঘুম কাটছে রাত ।
ক্লান্তিতে,
ভীতিতে,
এঞ্জাইটিতে,
বাবার মৃত্যুতে,
মায়ের অসুখে,
অভিমানে
ও নানাবিধ কষ্টে,
আমার অনেক ঘুম জমা আছে ।
এসব ঘুমের বিনিময়ে
আমি বানাবো কবিতা ।
কবিতা পুড়ালে সেই অগ্নিতে স্নান করে মায়কোভস্কি হবো।
মৃত্যুই হবে আমার শেষ অভিমান ।
আহমদ ছফা এই ধূলির ধরা থেকে বিদায় নেন শ্রাবণের ১৩ তারিখে বঙ্গতয় ১৪০৮ সালে । তখনই মনে এই প্রশ্ন উঁকি দেয় মরিবার জন্য ছফা ভাই কেন শ্রাবণকেই বেছে নিলেন? শ্রাবণ মানেই তো মেঘের ক্রন্দন যাকে আমরা মিষ্টি করে বৃষ্টি বলি । সেই বৃষ্টির দিনে আনন্দ করে ভেজা যায় কিংবা বাদুর ঝোলার মত বাসে চড়ে অফিস ঘরে কামলাগিরীও করা যায় কিন্তু মরা কি ঠিক ?