এই আপাতঃ প্রবন্ধটা ২০১৮ সালের কয়েক ঋতু জুড়ে শেষ করেছিলাম।
১
ওয়ার্ড ফাইলে কীভাবে বাংলা ইবুক ফরম্যাট করি সেটা নিয়ে একটা টিউটোরিয়াল ভিডিও বানাবো অনেকদিন ধরেই ভাবছিলাম, সময় করে উঠতে পারছিলাম না।
অবশেষে সেটা করা হলো। ইউটিউবে তুলে দিয়েছি টিউটোরিয়ালটি। আশা করি ইবুক প্রকাশে আগ্রহী লেখক ও প্রকাশকদের এটা কাজে আসবে।
মাসখানেক পরের কথা। নিজাম শাহী সেনাপতি মালিক অম্বরের তাঁবু। ভোর।
সূর্য ওঠেনি পুরোপুরি। মশালের আলোয় মাথা ঝুঁকিয়ে ইয়াকুত খাঁ বললেন, পেশওয়াজি। তিমুরি বাহিনী বিজাপুর থেকে সরে গেছে, আর আদিল শাহী সিপাইরাও ভাটওয়াড়িতে মারা পড়েছে সব। দূর্গ দখলের এই ই প্রকৃত সময়!
পাশ থেকে শাহজি গলা খাঁকারি দিয়ে বললেন, হাঁ ঠিক কথা। মারাঠা ঘোড়সওয়ার সব প্রস্তুত। কেবল হুকুম দেন, এখুনি বিজাপুর আক্রমণে পাঠিয়ে দিচ্ছি।
দীর্ঘদেহী মালিক অম্বর অল্প চুপ থাকার পর মাথা এগিয়ে হিসহিসে গলায় বললেন, তার সাথে অন্য কাজ আছে। শুয়োরের বাচ্চা ইব্রাহীমের সাধের নগরী ধুলায় মিশিয়ে দেয়া চাই, কমবখৎ বেঈমান। তিমুরির পা চাটা কুত্তা। গুঁড়িয়ে দে। তার নয়া শহরের একটা ইটও যেন খাড়া না থাকে। একটা গাছের পাতাও যেন বেঁচে না যায়। তার কবি গাতক সবগুলির পাছায় আগুণ দিয়ে বের করে দে। মাটিতে মিশিয়ে দে শহর রাতে। মাটিতে মিশিয়ে দে!
“অপরিচিত ব্যক্তির দেওয়া কিছু খাবেন না।“ এই কথা আগে শুধু বাসের ভেতরে লেখা থাকতো। আজকাল পার্কে বা খোলা রাস্তায়ও এই রকম সতর্ক বাণী লেখা প্ল্যাকার্ড চোখে পরে। বোঝা যায়, আমাদের দেশে ‘অপরিচিত’ ব্যক্তির সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে চলেছে। ফেইসবুকের ভরপুর ‘সামাজিক’ যুগেও কিভাবে এত এত মানুষ অপরিচিত থাকে সেটা একটা বিস্ময়!
করছি শুকুর, শাইনপুকুর
স্প্যানের পরে স্প্যান!
হইনি নিঃস্ব,অবাক বিশ্ব
"ক্যাম্নে পারো, ম্যান?!"
অথচ ঐ বিশ্বব্যাংকের বদ্দায়
কইছিলো ব্রিজ,হইবোনা নিজ,পদ্মায়!
অন্ধকারের গর্ভ থেকে ভোরের উদ্ভাসন । মানবের জন্ম মুহূর্তেও কি থাকে এমন কোন উন্মেষ ? কী সেই উন্মেষ ?
এই সিরিজের শুরু করেছিলাম একধরনের কোষের গল্প দিয়ে। হেলা কোষ, যার মালিক মারা গিয়েছেন বহুদিন আগে। কিন্তু প্রজন্মান্তরে গবেষণাগার থেকে গবেষণাগারে এই কোষ বেঁচে আছে এবং এটা পৃথিবীর গবেষণাগারে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত স্তন্যপায়ী কোষ।
সেবার গ্রীষ্মে আমরা গেলাম আরেকটু উত্তরে।