রিকশার পেছনে টিনের ঝুলবোর্ডএ যে চিত্র আঁকা হয়, তাই রিকশাচিত্র হিসেবে চিহ্নিত। বিশ শতকের প্রথমভাগে, মূলত ত্রিশের দশকে, ঢাকাসহ বাংলাদেশের আরো কয়েকটি জায়গায় রিকশার প্রচলন ঘটে। তবে সেসময়কার অর্থাৎ ত্রিশ ও চল্লিশের দশকে বাংলাদেশের রিকশাচিত্র সম্পর্কে তেমন কোন তথ্য জানা না গেলেও পঞ্চাশ ও ষাটের দশক থেকে এর ধারাবাহিক ইতিহাস জানা যায়। এই দীর্ঘ সময়ে অসংখ্য মোটিফ এঁকেছেন শিল্পীরা। অনেক বিবর্তনের পথ ধরে এগিয়েছে রিকশাচিত্র। জনরুচি আর কৃৎকৌশলের বিবর্তন ঘটার সাথে সাথে শিল্পীরাও নানাবিধ বন্ধুর পথ পারি দিয়েছেন। রিকশাচিত্র তার নান্দনিকতা ও বাজার দুটোই হারিয়েছে। তবে একটা নতুন ঘটনাও ঘটেছে। আর সেটা হচ্ছে, গুরুস্থানীয় শিল্পীদের প্রচেষ্টায় প্রায় সকল বৈশিষ্ট্য অক্ষুন্ন রেখে টিনের শিট থেকে রিকশাচিত্র এসেছে কাপড় কিংবা কাগজের ক্যানভাসে।
অন্যান্য সকল মাধ্যমের মতো রিকশাচিত্রেও মুক্তিযুদ্ধের দৃশ্যাবলী বা চিত্রকল্প অঙ্কনের সূত্রপাত হয় বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পরপরই। শিল্পীদের নিজস্ব অভিজ্ঞতা, খবরের কাগজ ও রেডিওর খবর, লোকমুখে শোনা যুদ্ধের গল্প প্রভৃতি সূত্র শিল্পীদের মুক্তিযুদ্ধের ছবি আঁকার ক্ষেত্রে প্রণোদনা জুগিয়েছে। পপুলার প্রিন্ট/জনপ্রিয় ছাপাই ছবিগুলোও এ সময় তাদের উৎস হিসেবে কাজ করেছে।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক ছবিগুলোতে সচরাচর নারী নির্যাতন, হত্যা, যুদ্ধ এবং মুক্তিযোদ্ধাদের বিজয়ের দৃশ্য দেখা যায়। আগেই বলেছি যে শিল্পীরা নিজেদের অভিজ্ঞতাসহ বিভিন্ন সূত্র থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক ছবিগুলি আঁকতেন কিংবা এখনো আঁকেন। কখনো কখনো একাধিক পপুলার প্রিন্ট থেকে ছবির অলঙ্করণের মোটিফগুলো নিয়ে তারপর একটি নতুন ছবি আঁকতেন শিল্পীরা। “অলঙ্করণের মোটিফ” বলতে এখানে, শেখ মুজিবুর রহমান কিংবা ইন্দিরা গান্ধীর প্রতিক্রিতি, মা ও শিশুর রক্তাক্ত ছবি ইত্যাদি মোটিফ যেগুলো ব্যাগ্রাউন্ড বা ফোরগ্রাউন্ডে ব্যবহার করা হয়ে থাকে সেগুলোকে বোঝানো হচ্ছে। মুক্তিযুদ্ধে বাঙ্গালীর বিজয় এবং বাধন হারা উদযাপন এই দুটো জিনিসের উপস্থিতি প্রবলভাবে দৃশ্যমান হয় রিকশাচিত্রে। থাকে সম্মুখ যুদ্ধের চিত্রকল্প, পাকিস্তানী বাহিনীর পরাজয়, বিমান কিংবা সাজোয়া যানের ধ্বংসাবশেষ ইত্যাদি যা আমাদের যুদ্ধকালীন বাংলাদেশের কথা মনে করিয়ে দেয়। একটি বিষয় বেশ মজার। সেটি হচ্ছে, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক চিত্রগুলোতে রাজাকারদের উপস্থিতি একেবারেই নেই! এটি কেন হয়েছে সেটা জানি না।
অনেক রিকশাচিত্রীই মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক ছবি এঁকেছেন। এদের মধ্যে অন্যতম হচ্ছেন রাজকুমার দাস যিনি আর. কে. দাস নামে সমধিক পরিচিত। বাংলাদেশের রিকশাচিত্রের ইতিহাসে রাজকুমার দাস ‘গুরুস্থানীয়’ শিল্পী হিসেবে বিবেচিত। তাঁর জন্ম আনুমানিক ১৩৪১ বঙ্গাব্দ বা ১৯৩৪ খ্রিস্টাব্দে− ঢাকা শহরের নারিন্দা ঋষিপাড়ায়। ১৯৫৬-’৫৭ সাল থেকে তিনি রিকশাচিত্র অঙ্কনের কাজ শুরু করেন। আনুমানিক আশি বছরের জীবনে প্রায় ষাট বছর ধরে অবিরাম রিকশাচিত্র এঁকে চলেছেন আর. কে দাস। এই দীর্ঘ কর্মময় জীবনে কয়েক হাজার রিকশাচিত্র অঙ্কন করেছেন তিনি। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক চিত্র মুক্তিযুদ্ধকে উপজীব্য করে আঁকা।
ইতিহাস, নৃতত্ত্ব কিংবা লোকায়ত সংস্কৃতির চর্চা এখন আর শুধুমাত্র বইয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। চারুশিল্প, বাহনলিপি, পরনো পুথি-পাটা, দলিল-দস্তাবেজ ইত্যাদিও এখন ইতিহাস, নৃতত্ত্ব কিংবা লোকায়ত সংস্কৃতির প্রতিষ্ঠানিক চর্চায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ সময় আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসও শুধুমাত্র বই, সিনেমা কিংবা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় শিক্ষিত পরিশীলিত শিল্পীদের রংতুলিতেই ধরা নেই। মূর্ত হয়ে উঠছে প্রতিষ্ঠানবিহীন স্বশিক্ষিত শিল্পীদের অন্তজ ক্যানভাসে, হৃদয়ের ভালোবাসায়। অন্তত “বিকৃত” হবার হয় থেকে মুক্ত এই ক্যানভাস। এগুলো তাই যত্নে সংরক্ষণ করা দরকার।
অনার্য তাপস
Comments
(চলুক)
প্রাসঙ্গিক: ইমেজার.কম-এ ছবি আপলোড করলে যে লিঙ্কটা আসে, সেটা ছবির লিঙ্ক না, বরং ইমেজারে সে ছবির একটা "ধারক"-এর লিঙ্ক। এ কারণে সে লিঙ্কটা ছবি পেস্ট করার জন্য ব্যবহার করলে ছবি দেখা যায় না। ইমেজারে দেখবেন ছবি শেয়ার করার অপশন আছে, সেখানে প্রকৃত ছবির ইউআরএলটাও আছে। সেটা "i.imgur.com" দিয়ে শুরু হয়, আর ".jpg" বা ".png" দিয়ে শেষ হয়।
ধন্যবাদ। এটা আমার প্রথম পোস্ট। অনেককিছুই জানি না।
এবার জামদানীর উপর ও একটি লেখা দিয়ে দেন।
অবশ্যই।
এই লেখাটা এডিট করা দরকার। ক্যাপশনগুলো দিতে হবে।
কারণটা সহজেই অনুমেয়, একটা দীর্ঘ সময় মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের শক্তিই রাষ্ট্রক্ষমতায় ছিল, তাদের আমলে এমনকি 'রাজাকার' শব্দটি ছিল নিষিদ্ধ!
ব্যতিক্রমধর্মী পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
।।।।।।।
অনিত্র
চারটা বল বেয়ারিং আর কাঠ দিয়ে সুন্দর গাড়ী বানানো যায়। ছোটবেলায় বল বেয়ারিং কেনার জন্য বিভিন্ন রিকশার গ্যারেজে যেতাম। সেখানে একজন রিকশাচিত্রীকে দেখে মুগ্ধ হয়েছিলাম। লাল-হলুদ-সবুজ-নীল রঙের কৌটা নিয়ে সে টিনের শীটে ছোট বড় তুলি বুলিয়ে যেত। খুব সুন্দর লিখেছেন।
__________
সৌমিত্র পালিত
প্রিয় মডারেটর,
ছবির ক্যাপশন দিতে হবে। ক্রম অনুসারে আমি ক্যাপশনগুলো লিখে দিচ্ছি।
১। শিল্পী রাজকুমার দাস এর আঁকা
২। ‘বিজয়’ রাজকুমার দাস এর আঁকা। সৌজন্যে গ্যালারী জলরং।
৩। বিখ্যাত শিল্পী আহমাদ এর আঁকা।
৪। শিল্পী রাজকুমার দাস
৫। বয়সের ঘরে ‘‘প্রৌঢ় (৩০ বছর বা তদুর্দ্ধ)’’ এটা তুলে দিতে হবে।
(Y)
--------------------------------------------------------
এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।
এক লহমার... টুকিটাকি
ভালো একটা বিষয় নিয়ে লিখেছেন। যদিও আমার চোখে এখনো পড়েনি ওই চিত্রের রিকশা অথবা খেয়াল করা হয়নি।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
স্বাধীনতার পরপরই কিছু আঁকা হয়েছিলো। এরপরে দীর্ঘ সময় বন্ধ। নব্বইয়ের দশকে অল্পবিস্তর আঁকা হয় এই ধরণের ছবি। যারা ভালো ছবি আঁতেন তারা এখন বৃদ্ধ। টিনের শিটে আঁকা ছেড়ে দিয়েছেন বেশিরভাগ শিল্পী। যারা এখনো করেন তারা কাগজের ক্যানভাসে আঁকেন অর্ডার পেলে। এই ছবিগুলো কাগজের ক্যানভাসে আঁকা। ঢাকার গ্যালারী জলরং এ একটা বড় কালেকশন আছে। তারা একটা প্রদর্শনীও করেছিলো।
অনার্য তাপস
চমৎকার সংগ্রহ। ব্যতিক্রমী পোস্টের জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
ফাহমিদুল হান্নান রূপক
আরেকটা পপুলার আর্ট একেবারে বিলুপ্ত হয়ে গেছে - সেটা সিনেমার হোর্ডিং আঁকা। এখনকার ডিজিটাল প্রিন্টের যুগে আর হোর্ডিং আঁকতে হয় না। মকবুল ফিদা হুসেইনের মতো শিল্পী এককালে সিনেমা হোর্ডিং এঁকেছেন, মনিরুল ইসলাম রিকশার বোর্ড এঁকেছেন। এককালে দেয়ালেও প্রচারণা বা বিজ্ঞাপনের ছবি আঁকা হতো। বিশেষত নির্বাচন আসলে প্রার্থীদের ছবি, নেতাদের ছবি, নির্বাচনী প্রতীক ছাড়াও নানা দৃশ্যাবলী দেয়ালে আঁকা হতো। এই কালচারও এখন লুপ্তপ্রায়।
সিনেমাব্যানার পেইন্টিং নিয়ে অসাধারণ লেকা আছে শিল্পী ও গবেষক শাওন আকন্দ এর। বাংরাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি প্রকাশিত সাংস্কৃতিক সমীক্ষামালার “চারু ও কারুকলা” অংশে পাবেন। বাংলাদেশে পাইওনিয়ার লেখা। বেশ নিখুঁত। তাই সাহস হয়নি নতুন করে লেখার!!
অটবির প্রতিষ্ঠাতা নিতুন কুণ্ডু এবং সিনেমা পরিচালক সুভাষ দত্ত দুজনই সিনেমার ব্যানার এঁকেছেন এক কালে।
এখন ঢাকা শহরে মাত্র দুজন আছেন সিনেমার ব্যানার শিল্পী।
এই দুজনের সাক্ষাৎকার নেওয়া কি সম্ভব হবে?
সম্ভব। সাক্ষাৎকার সম্ভবত আমার কাছে আছে। একটু খুঁজে দেখতে হবে।
বাহ্। স্বাগতম সচলে...
দেবদ্যুতি
8)
বৃটিশ মিউজিয়ামে একবার রিকসা পেইন্টিং এর উপর একটা প্রদর্শনী হয়েছিলো (সম্ভবত ১৯৮৮ সালে)। কিন্তু দূর্ভাগ্যের বিষয় সেখানে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে করা একটাও পেইন্টিং ছিলোনা।
...........................
Every Picture Tells a Story
আমেরিকান সাংস্কৃতিক নৃবিজ্ঞানী Jonna Kirkpatrick, Bangladeshi Arts of the Ricksha নামে একটি কাজ করেছিলেন। তার আরো বেশকিছু কাজ আছে রিকশার উপরে। আমার জানা মতে, বাংলাদেশে তিনিই প্রথম কাজ করেন রিকশার উপরে। সেগুলো সংগ্রহ করা যায়নি। একটি বা দুটি লেখা পাওয়া যায় নেটে। তার রিকশা পেইন্ট এবং রিকশার উপরে করা একটি মাল্টিমিডিয়া সিডি আছে। যারা আমেরিকায় থাকেন সংগ্রহ করতে পারেন।
জাপানের ফুকুয়াকা মিউজিয়ামে বেশ বড় একটা কালেকশান আছে রিকশাচিত্র এবং সিনেরমার পোস্টারের।
অনার্য তাপস
বৃটিশ মিউজিয়ামের শো আর ফুকুয়াকা মিউজিয়ামের কালেকশন একই ব্যাক্তির উদ্যোগে করা। ফুকুয়াকা মিউজিয়ামের কালেকশনের উপর একটা বই আছে ১৫০০ ইয়েন দামের। আমি সংগ্রহ করতে চেয়েছিলাম কিন্তু মাত্র ২টা কপি অবশিষ্ঠ থাকায় ওরা বিক্রি করতে চায়নি।
...........................
Every Picture Tells a Story
চমৎকার।
(Y)
------------------------------------------------------------------
মাভৈ, রাতের আঁধার গভীর যত ভোর ততই সন্নিকটে জেনো।
দারুণ! (Y)
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
রিকশা পেইন্ট্যিং এর উপরে ভাল কোন কফি টেবল বুক টাইপের কিছু আছে, বা এ্যালবাম ? দেশের বাইরে থেকে পাওয়া যাবে, এমাজন এ ?
পরিবেশবাদী ঈগলপাখি
রিকশাে আর্ট নিয়ে লেখাপত্রের তালিকা।
১. France Lasnier, Rickshaw Art in Bangladesh, Dhaka, the University Press Limited (UPL), Second Impression 2006. (First Published 2002).
২. Rob Gallagher, The Rickshaws of Bangladesh, Dhaka, The University Press Limited (UPL), 1992.
৩। Jonna Kirkpatrick, Bangladeshi Arts of the Ricksha.
http://www.asianart.com/articles/ricksha/index.html
জোন্নার সাথে যোগাযোগ করলে তার আরো কিছু লেখা পেতে পারেন। তার একটা মাল্টিমিডিয়া সিডি আছে সেটাও সংগ্রহ করতে পারেন।
অপ্রকাশিত গবেষণা অভিসন্দর্ভ
Jupiter Pradhan, Rickshaw Art of Bangladesh, MFA (Painting) Dissertation paper,
Fine Art Faculty, University of Development Alternative (UODA), Dhaka, 2009.
আর ভালো কোন বই আছে বলে আমার জানা নেই।
অনার্য তাপস
ভালো লেখা। যতদূর জানি, রিকশা চিত্রের বিবর্তন নিয়ে শিল্পী ও গবেষক দীপ্তি দত্তের একটি গবেষণা নিবন্ধ আছে, যা জাতীয় জাদুঘর থেকে এ বছরের মাঝামাঝি প্রকাশিত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এখনো প্রকাশ হয়নি। এছাড়া, ইউপিএল থেকে প্রকাশিত একটি বই আছে। আর শাওন আকন্দর কথাতো লেখক নিজেই বলেছেন।
অনেক ধন্যবাদ লেখাটার জন্য।
স্বয়ম
Rob Gallagher, The Rickshaws of Bangladesh, Dhaka, The University Press Limited (UPL), 1992.
এই বইটা ইউপিএল এর। তারপরে আর কোন বই তারা প্রকাশ করেছে বলে আমার জানা নাই।
দীপ্তি দত্ত এর বিষয়টা অবশ্য আমি জানি না।
বাহ! চমৎকার পোস্ট।
মুক্তিযুদ্ধের ছবি আঁকা রিকশা শুধু ডিজিটাল ছবিতেই দেখেছি, নিজের চোখে দেখিনি।
আগে রাস্তায় নায়ক নায়িকার ছবি ওয়ালা প্রচুর রিকশা দেখতাম। এখন আর দেখি না। এমনকি সাদ্দামের ছবিওয়ালা রিকশা নিজের চোখে দেখার কথা মনে করতে পারি। বর্তমানে অধিকাংশ রিকশায় প্রাকৃতিক দৃশ্যের সাথে আল্লাহু আকবর, আল্লাহর নামে চলিলাম, মসজিদের ছবি ইত্যাদি বেশি চোখে পড়ে।
------------------------------------------------------------------------------------------------------------
“We sit in the mud, my friend, and reach for the stars.”
অলীক জানালা _________
এটা আমাদের উল্টোরথে চলারই দৃষ্টান্ত। পপুলার আর্টে মোটিফের দিকবদল বলে দেয় সমাজ মানস বা জনরুচির পরিবর্তন কোন পথে হচ্ছে।
স্বয়ম
ঠিক
------------------------------------------------------------------------------------------------------------
“We sit in the mud, my friend, and reach for the stars.”
অলীক জানালা _________
কয়েকদিন আগে Of Rickshaws and Rickshawallahs বইটা কিনলাম। চোখে পড়লো এটা।
- ইমতিয়াজ
বইটি কেমন?
অনেকগুলো লেখা নিয়ে বইটা করেছে মনে হলো।
এখনো পড়ার সুযোগ হয়নি। অনেকগুলো গল্প। ইংরেজি মূল আর বাংলার অনূদিত কয়েকটা গল্প নিয়েই মূলত। আর্ট একেবারেই কম।
(Y)
facebook
জবের ব্যাফার মামু!
অনার্য
অনলাইনে রিকশা আর্ট বেচাকেনা হয়!! এটা তো জানতাম না!
http://www.rickshaw-paint.net/
http://rickshawart.org/
বঙ্গবন্ধুর এই পেইন্টিংটার দাম ১২৫ ডলার!!
__________________________
সৌমিত্র পালিত
হয়! আপনি চাইলে শিল্পীদের অর্ডারও দিতে পারেন।
দারুন লেখা। ব্যানারশিল্পীদের সাক্ষাৎকার পড়ার অপেক্ষায় রইলাম।
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
Post new comment