Religion makes us feel special. It comforts us with the idea that we are superior than other species on earth. It gives some fancy misconceptions about reality and physical world. We like to think ourselves special. We like to think that we have a greater purpose in our life. We fantasize about afterlife. That hallucinates us from the very truth, the reality. The craving for being something special is so powerful, we can't accept that we are nothing but same as other species with only a little bit more biological stability and genetic improvements. We deny to realize the fact that there is no afterlife. We tempt to deny the obvious truth that one day everyone has to end their journey and to drift away into oblivion. By giving the comfort of such misconception and unreality, religion plays its powerful and vital role in human civilization. It's nothing but only an obsession !!
Comments
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
-- Bertrand Russell
****************************************
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
Religion is based, I think, primarily and mainly upon fear.
facebook
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
কোট করা অংশটুকু পড়ে চিন্তার খোরাক পেয়েছিলাম। মানবজাতীর প্রতি খৃস্টান ধর্মের (টেকনিকালী রোমান ক্যাথলিক চার্চ এর "প্রচলনকর্তা") একটি উপহার হলো - ধার্মিকদের মানসিকতার মধ্যে গিল্টী, ইনফেরিওরিটি কমপ্লেক্স গড়ে দেয়া। জুডেও-খৃস্টান লাইনের পরবর্তী সংস্করণ ইসলামেও এই মাইন্ড-কন্ট্রোল টেকনিক অবলম্বন করে নিয়েছে। কারণ সাইকোলজিকাল ডিভাইসটা অত্যন্ত কার্যকরী।
ধর্মগুরুদের ভাবখানা এমন যে পৃথিবীতে আমাদের জন্মগ্রহণ করাটাই বিরাট পাপকর্ম হয়ে গেছে। উঠতে বসতে আমরা পাপ করে চলেছি। শয়নে জাগরণে শুধু পাপ আর পাপ। ডানে গেলেও পাপ, বাঁয়ে গেলেও পাপ। বেডরুমেও পাপ, বাথরুমেও পাপ। বুদ্ধি হবার পর থেকেই মানুষ গলা পর্যন্ত পাপের সাগরে হাবুডুবু খাচ্ছে। আর এই পাপিষ্ঠদের জন্য বরাদ্দ আছে অনন্তকালব্যাপী নারকীয় শাস্তি। জীবিত থাকা অবস্থায় প্রতি মুহুর্তে পাপ করে গেলেও একটি মানুষ বড়জোর কত বছর পাপ করতে পারে? গড়ে ৬০-৮০ বছর? অর্গানাইযড ধর্মগুলো অবশ্য হিসাবকিতাবের ধার ধারে না, ৭০/৮০ বছর কৃতকর্মের জন্য চিরকাল ধরে নরকের শাস্তি ভোগ করতে হবেই।
দেশে এবং বিদেশে কিছু চার্চের সারমন শোনার সৌভাগ্য হয়েছিলো। বড় ধর্মগুলো অসংখ্য দিক দিয়ে ভিন্ন এবং সাংঘর্ষিক হলেও একটা দিকে এদের অদ্ভূত মিল - জুমা/ঈদের নামাজের মোনাযাতে ইমাম যেমন আল্লাহর কাছে পাপক্ষালণ করার জন্য আকুলিববিকুলি কোরে ঝরঝর করে কেঁদে দিতে পারেন, তেমনি সানডে প্যাস্টরও ইনিয়েবিনিয়ে নরকের দরজা থেকে রেহাই পাবার জন্য একটাই মোক্ষম দাওয়াই বাতলে দিতে পারেন। আমার কোম্পানীর কারমিনা-নাক্স-ভমিকা খরিদ করুন - সাথে ডিভাইন ফ্যান্টাসী কিংডমের ফৃ টিকেট বোনাস পান!
৩/৪ দিন আগে স্বর্গ-নরক নিয়ে একটি ডকুমেন্টারী দেখেছিলাম। যদিও ডকু-টা খৃস্টান এ্যাংগল থেকে তৈরী, তবে ওখানে দেখিয়েছে কিভাবে রোমান সাম্রাজ্য পতন হবার পর অভিভাবকহীন হয়ে পড়েছিলো রোমান ক্যাথলিক চার্চ, এবং কিভাবে তারা ম্যাস মাইন্ডকন্ট্রোল করে লাইমলাইটে ফিরে এসেছে। সাম্রাজ্যের পতন এবং পলিটিকাল প্রভাব বিরাটভাবে হ্রাস পাবার কারণে সাধারণ ইউরোপীয়রা চার্চ বিমুখ হয়ে পড়ছিলো। আর ঠিক এহেন সংকটময় (চার্চের জন্য) পিরিয়ডেই ধর্মবিদরা নরক সম্পর্কে বেশ কিছু প্র্যাকটিকাল "জ্ঞান" লাভ করে ফেললেন। নরকের বিধ্বংসী আগুন, ফুটন্ত তেল, রোড রোলার জাতীয় মেশিনে মানুষকে পিষ্ট করা, ভয়ানক জন্তুজানোয়ার - হঠাৎ করে এত টর্চারিং ডিভাইস/মেকানিজম "রাতারাতি আবিষ্কার" হয়ে গেলো। আর চার্চও মহাসমারোহে রোম-খাড়া করা, ভয়াল ভয়ানক কেচ্ছা কাহিনী বিক্রয় করা আরম্ভ করলো। ইমিডিয়েট রেজাল্ট! চার্চের ব্যাংক ব্যালেন্স আবারও ফুলেফেঁপে উঠতে লাগলো - আগের চাইতেও কয়েকগুণ হারে। রোমান এমপায়ারের পৃষ্ঠপোষকতার প্রয়োজন আর নেই রোমান ক্যাথোলিক চার্চের, এখন সে নিজেই নিজের রুটি-রুজীর বন্দোবস্ত করতে সক্ষম। গরীব বর্গা চাষী গণি মিয়া ইয ব্যাক অন ট্র্যাক - টু ফাস্ট মানী... এ্যান্ড হি ইয কিকিং এ্যাস এভরীহয়ের!
ইউরোপের বেরাদারগণ একখানা মোক্ষম মগজ-ধোলাই টেকনিক আবিষ্কার করে ফেললো, আরবী/মধ-এশীয়রাই বা বসে থাকবে কেন?
Ctrl+C, Ctrl+V
আগুন, কাঁটা, গলিত সীসা, ফুটন্ত তেল? কপিড এ্যান্ড পেস্টেড!
নরক থেকে বাঁচার একমাত্র উপায়? কপিড এ্যান্ড পেস্টেড!
একদিক দিয়ে, চার্চ-মসজিদ-মন্দির গুলো হাসপাতালের মত - এক প্রতিষ্ঠান শারিরীক রোগের চিকিৎসা করে, অন্যটি কাল্পনিক মানসিক রোগ লাঘবের দাবী করে। পার্থক্য - হাসপাতালগুলোকে হাত গুটিয়ে বসে থাকতে হয় কখন মানুষ রোগাক্রান্ত হবে এবং ওখানে ভর্তি হবে। আর অন্য প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেই উদ্যোগ নিয়ে সাইকোলোজিকাল ফিয়ার ফ্যাকটরী চালনা করে; বিপুল জনগোষ্ঠীর মধ্যে প্রবল ভয়ভীতি, ফোবিয়া, উদ্বেগ, ইনফিরিওরিটি কম্পলেক্স তথা মানসিক রোগব্যাধী ছড়িয়ে দেয় - কারণ ওসব সিম্পটমের স্বঘোষিত "চিকিৎসক" সে নিজেই। কাল্পনিক অনন্তর ডিজনীল্যান্ড এবং আবু-ঘ্রেইব প্রিজন - দু'টোরই ট্রাভেল এ্যাজেন্ট সে একাই। টিকেট যেদিকেই সেল হোক, আখেরে লাভবান হবে একজনই।
তবে অবস্থার পরিবর্তন আসছে (এবং তা বেশ দ্রুতই আসছে বলে মনে হচ্ছে)।
দ্যা এইজ অব সায়েন্স ইয হিয়ার! এ্যান্ড দ্যা এইজ অব রিলিজন ইয...
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশটি বাদ পড়েছে .. নারী পুরুষের সম্পর্ক আর যৌন মিলনের ব্যাপার .. এই ব্যাপারটিকে রহস্যমন্ডিত করে মানুষের মৌলিক আর টিকে থাকার ভাবনাতে আঘাত করা হয়েছে ..
ধর্ম ডিজাইন করা বেশ ইন্টারেস্টিং একটা কাজ মনে হয়। এইজন্য হইলেও মুহাম্মাদের প্রশংসা করতেই হয়। বদ আরবগুলারে কোন কোন সুতা ধরে টান দিলে সুবিধা মত নাচানো যাবে এইটা সে বেশ ভালো বুঝত আর কাজেও লাগাইছে। ১৫ বছর গুহায় বসে বসে সে কি প্ল্যান প্রোগ্রাম করছে এইটা জানতে বড় কৌতুহল হয়।
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
Post new comment