বরবটি

অতিথি লেখক's picture
Submitted by guest_writer on Sun, 19/07/2015 - 11:06pm
Categories:

(আগের পর্ব)

একবার গরমের সময়ে আমি একটা হোটেলে কাজ করেছিলাম, বয়স তখন সতেরো কি আঠারো হবে। হোটেলটা চালাতেন আমার এক খালা। ওখানে কাজ করে কত পেতাম এখন আর মনে নেই - হবে হয়তো মাসে বিশ-বাইশ ডলার। ওখানে আমি একদিন এগারো ঘণ্টা আরেকদিন তেরো ঘণ্টা করে কাজ করতাম। আমি ছিলাম একই সাথে ডেস্ক ক্লার্ক আর বাসবয়। বিকালে যখন আমি ডেস্ক ক্লার্ক হিসেবে বসতাম, তখন আমার কাজ ছিলো একজন পঙ্গু মহিলার কাছে দুধ নিয়ে যাওয়া। ঐ মহিলার কাছ থেকে একটা পয়সাও বখশিশ পাইনি কোনোদিন। আসলে পৃথিবীটা এমনই, সারাদিন খেটেও কিছুই পাওয়া যায় না, কিন্তু সেটাই করে যেতে হয় দিনের পর দিন।

হোটেলটা ছিলো নিউ ইয়র্কের বাইরে, সমুদ্রের ধারে একটা রিসোর্ট। দিনে পুরুষেরা যেত কাজ করতে, আর তাদের স্ত্রীরা তাস খেলত। তাই দিনের বেলায় আমাদের ব্রিজ টেবিলগুলো বের করে রাখতে হত। আবার রাতে ওখানে শুরু হত পোকার খেলা। তখন আবার পোকার টেবিল বের করা, ছাইদানি পরিষ্কার করা - কত কাজ! প্রতিদিনই আমাকে প্রায় রাত দুটো পর্যন্ত ওখানেই থাকতে হত। দিনে এগারো কি তেরো ঘণ্টা কাজ করাটা সহজ ব্যাপার নয়।

হোটেলে বখশিশ নেওয়ার ব্যাপারটা আমার ভালো লাগত না। বরং আমার মনে হত আমাদের বেতনটা আরেকটু বাড়িয়ে দেওয়া উচিত, যাতে বখশিশ নেওয়ার প্রয়োজনই না হয়। এই কথাটা আমার বসকে বলতেই উনার হাসি দেখে কে! সবাইকে বলে বেড়াতে লাগলেন, “এই দেখো, রিচার্ড বখশিশ নিতেই চায় না - হিহিহিহি - ওর নাকি বখশিশ নিতে ভালো লাগে না - হাহাহাহা -”। হতাশ লাগত এই ভেবে যে, দুনিয়াটা এইরকম বোকাসোকা সবজান্তা মানুষ দিয়েই ভর্তি।

দিনের একটা সময়ে ওখানে শহরের কর্মজীবী মানুষের ভিড় বাড়ত। তাদের পানীয়ের জন্য বরফের চাহিদা ছিলো প্রচুর। ওখানে আমি ছাড়াও আরও একজন ডেস্ক ক্লার্কের কাজ করতেন, আমার চেয়ে বয়সে বড়, অভিজ্ঞতায়ও। একদিন আমাকে ডেকে বললেন, “ওই যে ওই লোকটা - উঙ্গার নাম, দেখেছো? উনার কাছে যতবারই বরফ নিয়ে যাও না কেন, কোনো রকম বখশিশ উনি দেন না, দশটা সেন্টও না। এর পরের বার কী করবে জানো? এরপর উনি যখন বরফ চাইবেন, কিচ্ছু করবে না, স্রেফ তোমার কাজ করতে থাকবে। পরের বার যখন ডাকবেন, গিয়ে বলবে ‘দুঃখিত, ভুলে গিয়েছিলাম। কিছু মনে করবেন না, আসলে ভুল তো সবারই হয়...’”।

কথামতো কাজটা করলাম, আর ফল পেলাম হাতে হাতেই - পুরো পনেরো সেন্ট বখশিশ পেলাম উঙ্গারের কাছ থেকে! এখন যখন সেই সময়ের কথা ভাবি, মনে হয় আমার সেই সহকর্মীটি আসলেই অনেক বেশি অভিজ্ঞ লোক। কীভাবে কাজ আদায় করে নিতে হয় জানা ছিলো বটে তাঁর। নিজে কোনো ঝামেলার মধ্যে না গিয়ে ঠিকই কাজটা করিয়ে নিয়েছিলেন। নিজে একেবারে কিচ্ছু না করে উঙ্গারকে ঠিকই বুঝিয়ে দিলেন যে বখশিশ ছাড়া কাজ হবে না।

বাসবয় হিসেবে আমার কাজ ছিলো ডাইনিং রুমের টেবিল পরিষ্কার করা। টেবিলের সবকিছু জড়ো করে একটা ট্রের উপর রাখতে হত, তারপর যথেষ্ট পরিমাণ জিনিস জমা হলে সেগুলো রান্নাঘরে নিয়ে যেতে হত। এরপর আবার একটা নতুন ট্রে। কাজটা করতে হত দুই ধাপে - পুরনো ট্রে থেকে জিনিসগুলো সরানো, আর নতুন ট্রেতে রাখা। একদিন মনে হল, কাজটা তো একবারেই করা যায়। সেদিন একই সাথে, খুব দ্রুত পুরনো ট্রেটা টেনে নিতে নিতে নতুন ট্রেটা ওটার জায়গায় ঠেলে দিতে গেলাম, কিন্তু ফসকে গেলো। বিকট শব্দে সবকিছু পড়লো মেঝেতে। সাথে সাথে সবার অবধারিত প্রশ্ন, “ঠিক কী করতে চাচ্ছিলে তুমি বলো তো? এতসব পড়লো কেমন করে?” ওদেরকে আমি কী করে বোঝাই যে আমি দ্রুত ট্রে বদল করার একটা নতুন পদ্ধতি ‘আবিষ্কার’ করার চেষ্টা করছিলাম?

ওখানে যেসব মিষ্টি বানানো হত তার মধ্যে একটা ছিলো কফি কেক। সেটা পরিবেশন করা হত একটা ছোট প্লেটে একটা পাতলা নকশা-কাটা কাগজের উপর, দেখতে ভালোই লাগত। ওগুলো তৈরি করতেন যিনি, তাঁকে বলা হত ‘প্যান্ট্রি ম্যান’। এই কেক সাজানোর কাজটা তার জন্য বেশ কঠিন ছিলো। এই কাগজগুলোর অনেকগুলো একসাথে কোনো একটা যন্ত্রে কেটে তৈরি করা হত, তাই ওগুলো পাওয়া যেতো একটার উপর একটা প্রায় জোড়া লাগানো অবস্থায়। আমাদের প্যান্ট্রি ম্যান আগে কী করতেন কে জানে, খনির শ্রমিক বা ওরকম কোনো পেশায় ছিলেন হয়তো, কারণ তাঁর আঙুলগুলো ছিলো মোটা আর শক্ত। ওই আঙুল দিয়ে লেগে থাকা কাগজের স্তূপ থেকে একটা তুলে আনাটা তাঁর জন্য ছিলো খুবই কঠিন। তাই প্রায় প্রতিটা কেক বানাতেই উনি একবার করে বলে উঠতেন, “ধুরো ছাতার কাগজ!”। আমি ভাবতাম, কী অদ্ভুত বৈপরীত্য! এদিকে একজন টেবিলে বসে সুন্দর করে সাজানো সুস্বাদু কেক খাচ্ছে, আর ওদিকে সেই কেকটা বানাতেই আমাদের প্যান্ট্রি ম্যান বলছে “ধুরো ছাতার কাগজ”। পৃথিবীটা যেমন দেখায় আর আসলে সেটা কেমন - এ দুয়ের মধ্যে বিস্তর ফারাক।

ওখানে রান্নাঘরে কাজ করতেন এক মহিলা। আমার কাজ শুরু করার দিনেই তিনি বলে রেখেছিলেন, রাতের শিফটে যে কাজ করে তার খাওয়ার জন্য তিনি কিছু একটা বানিয়ে রাখেন, হ্যাম স্যান্ডউইচ বা অন্য কিছু। তাঁকে আমি বলেছিলাম আমার মিষ্টি পছন্দ, তাই রাতের খাবার থেকে কোনো মিষ্টি বেঁচে গেলে ওটাই আমার জন্য রেখে দিতে। পরদিন রাতে পোকার-খেলা লোকজনের সাথে রাত দুটো পর্যন্ত ছিলাম। কিছুই করার নেই, চুপচাপ বসে আছি, তখন মনে হল খাওয়ার জন্য মিষ্টি থাকার কথা। রান্নাঘরে গিয়ে খাবারের পাত্রের ঢাকনাটা তুলে দেখি ওখানে একটা নয়, ছয় রকম মিষ্টি! চকোলেট পুডিং, কেক, পিচফল, পায়েস, জেলি - কী নেই! ওখানে বসে বসে সবগুলো খেয়ে ফেললাম, কী যে অদ্ভুত স্বাদ!

পরদিন উনি এসে আমাকে বললেন, “তোমার জন্য মিষ্টি রেখেছিলাম, খেয়েছিলে?”

বললাম, “দারুণ ছিলো মিষ্টিগুলো, অসাধারণ!”

“তোমার কী পছন্দ তা তো জানি না, তাই ছয় রকম মিষ্টি রেখে গেছিলাম।”

এরপর থেকে সবসময় উনি ছয়টা করেই মিষ্টি রেখে যেতেন। ছয়টা যে সবসময় ছয় রকম হত তা নয়, কিন্তু আইটেম থাকত ছয়টাই।

একদিন আমি ডেস্কে বসে থাকার সময় একটা মেয়ে টেলিফোন করতে এসে একটা বই ফেলে যায়। বইটা ছিলো ‘লিওনার্দোর জীবন’ (দ্যা লাইফ অফ লিওনার্দো)। বইটা একটু উলটেপালটে দেখেই প্রচণ্ড লোভ লেগে গেলো। ডিনারের পর মেয়েটা আসলে তার কাছ থেকে বইটা চেয়ে নিলাম।

হোটেলের পিছন দিকে একটা ছোট ঘরে আমি ঘুমাতাম। ওই ঘর থেকে বেরোনোর সময় বাতি নিভিয়ে যাওয়ার কথা, কিন্তু আমি প্রায়ই সেটা ভুলে যেতাম। লিওনার্দোর বই পড়ে আমার মাথায় একটা নতুন বুদ্ধি আসলো। লিওনার্দোর কাজে অনুপ্রাণিত হয়ে আমিও দড়ি আর ওজন দিয়ে বাতির সুইচের একটা ব্যবস্থা করে ফেললাম। দড়িতে একটা পানিভরা কোকের বোতল বেঁধে সেটা ঝুলিয়ে দিলাম বাতি জ্বালানোর জন্য যে চেনটা ছিলো সেটার সাথে। ওটা এমনভাবে লাগিয়েছিলাম যাতে দরজা খুললেই ওটাতে টান পড়ে বাতি জ্বলে ওঠে, আবার বেরিয়ে যাবার সময় দরজা বন্ধ করলে আপনা থেকেই বাতিটা নিভে যায়। তবে বইটা সত্যিকার অর্থে আমার কাজে লেগেছিলো আরও পরে।

মাঝে মাঝে আমাকে রান্নাঘরে সবজি কাটতে হত। বরবটিগুলো কাটতে হত ইঞ্চিখানেক লম্বা টুকরো করে। বরবটি কাটার পদ্ধতিটা ছিলো খুব ধীরগতির। এক হাতে দুটো বরবটি আর অন্য হাতে ছুরি নিয়ে বুড়ো আঙুল দিয়ে চেপে চেপে কাটতে হত। এভাবে একে তো কাজ এগোত খুব আস্তে, আবার আঙুল কেটে যাবারও ভয় ছিলো। একটু চিন্তাভাবনা করে আরেকটু দ্রুত কাজটা করার একটা উপায় বের করে ফেললাম। কোলে একটা বড় বাটি আর দুপাশে দুই আঁটি বরবটি নিয়ে রান্নাঘরের বাইরে একটা টেবিলে বসলাম। টেবিলের উপর পঁয়তাল্লিশ ডিগ্রি কোণে রাখলাম একটা ধারালো ছুরি। দুই হাতে একটা করে বরবটি নিয়ে সেগুলো আছড়ে ফেলতে লাগলাম ছুরির উপর, আর কাটা টুকরোগুলো এসে পড়তে থাকলো কোলের বাটিতে।

এভাবে আমি খুব দ্রুত বরবটি কাটছিলাম। সবাই বরবটিগুলো আমাকে ধরিয়ে দিচ্ছে, আমি ঘ্যাঁচ ঘ্যাঁচ করে কেটে ফেলছি ওগুলো। ষাটটার মতো কেটেছি, এমন সময় আমার বস এসে জিজ্ঞেস করলেন, “কী করছো তুমি?” আমি সোৎসাহে বললাম, “দেখুন আমি কীভাবে বরবটি কাটি!”। এমনই কপাল, ঠিক তখন আমার একটা আঙুল পড়লো ছুরির উপর। রক্ত বেরিয়ে বরবটিতে লেগে গেলো। সাথে সাথে চারপাশ থেকে শুরু হলো কথা - “এতগুলো বরবটি নষ্ট করলে?”, “কী যে বোকার মতো কাজ করো না!” ইত্যাদি ইত্যাদি। হ্যাঁ, আমার পদ্ধতিতে ভুল ছিলো, সেটা ঠিক করা যেত সহজেই - আঙুলে একটা গার্ড লাগিয়ে নিলেই হত। কিন্তু তার সুযোগটা আমি আর পেলাম না।

ওখানে থাকতেই আরেকটা জিনিস আবিষ্কার করেছিলাম। আলুর সালাদ বানানোর সময় আলু সিদ্ধ করার পর কাটা হত। সেই সব ভেজা আর আঠালো আলু কাটা খুব ঝামেলার কাজ। প্রথমে ভাবলাম কয়েকটা ছুরি পাশাপাশি আটকে দিয়ে সেটা দিয়ে একবার কাটলেই কাজ হয়ে যাবে। পরে ভেবে দেখলাম ছুরি দরকার নেই, একটা ফ্রেমে পাশাপাশি কিছু তার সমান্তরালভাবে লাগিয়ে নিলেই হয়।

একদিন দোকানে গেলাম তার কিনতে, গিয়ে দেখি আমি যে জিনিসটা বানানোর কথা ভাবছি সেটা দোকানেই আছে, সিদ্ধ ডিম কাটার যন্ত্র। কিনে আনলাম ওটা। এরপর যখন বাবুর্চি আমাকে আলু কাটতে দিলো, আমি চোখের পলকে আমার ডিম কাটার যন্ত্রটা চালিয়ে আলুগুলো কেটে ফেরত পাঠালাম। আমাদের বাবুর্চি ছিলো এক বিশালদেহী জার্মান, আলু পেয়েই সে ঝড়ের বেগে বেরিয়ে এলো রান্নাঘর থেকে। গলার রগগুলো ফুলিয়ে চেঁচালো, “এ কী? আলু না কেটেই পাঠিয়ে দিলে কেন?”। আলু কেটেছি ঠিকই, কিন্তু টুকরোগুলো লেগে ছিলো একসাথে। বলে দিলাম আলুগুলো একবার পানিতে ডুবিয়ে নিতে।

আরেকবার আরেকটা কাজ করেছিলাম। ডেস্ক ক্লার্ক হিসাবে আমাকে ফোন ধরতে হত। যখন ফোন আসত, ফোনের নিচের সুইচবোর্ড থেকে একটা ফ্ল্যাপ নেমে আসত। ওটা দেখে বোঝা যেত কোন লাইনে ফোন এসেছে। ঝামেলা হত যখন ফোন আসার সময় আমি ডেস্কে থাকতাম না। হোটেলের সামনে ব্রিজ টেবিল সাজানোর সময়, অথবা বিকালে যখন বাইরে বসে থাকতাম (বিকালে ফোন আসত খুব কম), ফোন আসলেই দৌড়ে যেতে হত। ডেস্কটার একপাশ ছিলো দেওয়ালের সাথে যুক্ত, আর সেই দিকেই রাখা ছিলো ফোনটা। ফোন ধরতে হলে ডেস্কের আরেক পাশ ঘুরে আসতে হত। তাই ফোন ধরতে দৌড়াতে হত বেশি, সময়ও লাগত বেশি।

ভেবেচিন্তে উপায় একটা বের করলাম। সুইচবোর্ডের ফ্ল্যাপগুলোর সাথে সুতো বেঁধে টেনে নিয়ে আসলাম ডেস্কের সামনের দিকে, আর সুতোর অন্য মাথায় কাগজের লেবেল বেঁধে দিলাম। ফোনের টকিং পিসটা রেখে দিলাম ডেস্কের উপর, যাতে সামনে থেকেই ফোন ধরা যায়। এরপর ফোন আসলে যে ফ্ল্যাপটা নেমে যেত তার সাথে বাঁধা কাগজটা উপরে উঠে যেত। দেখেই বুঝতাম কোন লাইনে ফোন এসেছে, কাজেই ফোনটা ধরতে পারতাম ঠিকমতো, সময়ও বাঁচতো একটু। ঠিকমতো কল সুইচ করতে আমাকে ডেস্কের ভিতরে যেতেই হত, কিন্তু ফোনটা ধরে অন্তত বলতে পারতাম “একটু ধরুন।”।

আমার কাছে ব্যবস্থাটা ভালোই ছিলো, কিন্তু একদিন আমার বস এসে ফোন ধরতে গিয়ে পড়লেন বিপাকে। তাঁর কাছে পুরো জিনিসটা এত জটিল ঠেকলো যে তিনি একরকম ক্ষেপেই গেলেন। “এই কাগজগুলো কী জন্য? টেলিফোন উপরে কেন? এ কী অবস্থা করেছ তুমি - উফফফফফ!”

আমি একটু ব্যাখা করতে গেছিলাম, কিন্তু যতই হোন উনি আমার খালা - বুদ্ধি তো তাঁর কম নেই, আর এত বড় হোটেলটা চালাচ্ছেন - তাঁকে বোঝাবো আমি? বরং নিজেই বুঝে নিলাম, এই পৃথিবীতে নতুন কিছু করাটা বড় কঠিন কাজ।

- উদ্দেশ্যহীন


Comments

অতিথি লেখক's picture

ভাবিনি এত তাড়াতাড়ি পরের পর্ব লিখে ফেলব। আগের পর্বে পাঠকদের কাছ থেকে যে উৎসাহ পেয়েছি সেটা আর ঈদের ছুটি একসাথে কাজে লাগিয়ে মোটামুটি চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে নামিয়ে ফেললাম এই ছোট্ট পর্বটা।

পাঠকের মতামত কাম্য। ধন্যবাদ হাসি

- উদ্দেশ্যহীন

অতিথি লেখক's picture

দারুণ সুন্দর হাসি আর পৃথিবীতে নতুন কিছু করাটা বড় কঠিন কাজ বটে!

দেবদ্যুতি

অতিথি লেখক's picture

ধন্যবাদ হাসি

হুম কঠিন কাজ তো বটেই, তার চেয়ে অনেক সহজ কিচ্ছু না করে জীবন পার করে দেওয়া।

- উদ্দেশ্যহীন

সাক্ষী সত্যানন্দ's picture

পপকর্ন লইয়া গ্যালারীতে বইলাম

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

অতিথি লেখক's picture

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- আর লেখা -গুড়- হয়েছে দিয়া খান

- উদ্দেশ্যহীন

সো's picture

দারুন!

অতিথি লেখক's picture

ধন্যবাদ হাসি

- উদ্দেশ্যহীন

মেঘলা মানুষ's picture

বাহ, পাঠকের উৎসাহ (এবং মৃদু ভাষার 'দাবড়ানি' শয়তানী হাসি ) -তে পরের পর্ব তাড়াতাড়ি আসলো তাহলে হাসি

লেখাটা পরের পাতায় গেলেই পরের পর্ব দিয়ে দিন।

শুভেচ্ছা হাসি

অতিথি লেখক's picture

হুম, এসেই পড়লো দেঁতো হাসি
ধন্যবাদ হাসি

- উদ্দেশ্যহীন

আব্দুল্লাহ এ.এম.'s picture

চলুক

অতিথি লেখক's picture

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

- উদ্দেশ্যহীন

এক লহমা's picture

বাঃ! চমৎকার লাগল এই পর্বও। পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।

--------------------------------------------------------

এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।

এক লহমার... টুকিটাকি

অতিথি লেখক's picture

ধন্যবাদ হাসি

পরের পর্ব আসবে, যদিও কবে জানি না।

- উদ্দেশ্যহীন

প্রোফেসর হিজিবিজবিজ's picture

ইটা রাইখ্যা গেলাম...

____________________________

অতিথি লেখক's picture

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

- উদ্দেশ্যহীন

কল্যাণ's picture

বেচারা প্রফেসরের ইটা শ্যাষ দেঁতো হাসি

_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩

প্রোফেসর হিজিবিজবিজ's picture

চিন্তা নাই, এখনো এক সচলায়তন ইটা জমা আছে। শয়তানী হাসি

____________________________

অতিথি লেখক's picture

এক সচলায়তন?! সচলায়তন কী? আয়তনের নতুন একক? খাইছে

- উদ্দেশ্যহীন

প্রোফেসর হিজিবিজবিজ's picture

সচলায়তনের যেমন শেষ নেই, ইটারও তেমনি শেষ নেই! চাল্লু

____________________________

কল্যাণ's picture

ডুপ্লি

_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩

মরুদ্যান's picture

চলুক

-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে

অতিথি লেখক's picture

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

অতিথি লেখক's picture

চলুক

ফাহমিদুল হান্নান রূপক

অতিথি লেখক's picture

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

আবদুর's picture

হুম নতুন কিছু করা আসলে কঠিন তবে নিজের বেলায় হলে সমস্যা নেই, ঝরঝরে লেখা, ভালো লাগলো,

অতিথি লেখক's picture

ধন্যবাদ হাসি

- উদ্দেশ্যহীন

কল্যাণ's picture

চলুক

এই পর্বের নাম বরবটি কেন? মূল বইয়েও কি বরিবটি আছে?

_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩

অতিথি লেখক's picture

মূল অধ্যায়ের নাম String Beans, গুগল করে মনে হলো বরবটিই হবে।

পড়ার জন্য ধন্যবাদ হাসি

- উদ্দেশ্যহীন

Post new comment

The content of this field is kept private and will not be shown publicly.