ভুভুজেলা ও আঙুল

সুলতানা সাদিয়া's picture
Submitted by sultana sadia [Guest] on Fri, 17/04/2015 - 9:34pm
Categories:


ভুভুজেলা

-মা, ও মা, গোল আর লম্বা মতো ওটা কি বাঁশি?
-মা ওটা ভুভুজেলা।
-ভুজুজেলায় অনেক আবাজ মা। আমার আবাজ ভাল লাগে না। তোমার লাগে?
-লাগে না মা। আবাজ না আওয়াজ আর ভুজুজেলা না মা ভুভুজেলা।
-মা আমি তো মেয়ে না?
-না তুমি আমার মা।
-ওই তো মা তো মেয়েই। মেয়েরা খারাপ, তাই না মা?
-পচা কথাটা কে বললো?
-কেউ বলেনি, আমি দেখেছি। ওরা মারছিল মেয়েদের। ওরা হাসছিল। পচারাই তো মার খায়। কিন্তু তুমি কাঁদছিলে কেন মা?
-কোথায় কাঁদছিলাম?
-তুমি এখনো কাঁদছো। মা তোমার কি পেটে লেগেছিল?
-লাগেনি মা।
-আমি দেখেছি। ওই লোকটা তোমার পেটে হাত দিল না? তুমি কি মিথ্যে বল মা?
-বলিনা।
-এখন বলছো। আমি সত্যি বলি, এ্যাই দেখ মা, আমার হাতে কে যেন খামচে দিয়েছে। তুমি কি আবার কাঁদছো মা?
-কাঁদছি।
-মা ওটা তো লোক ছিল, না? কিন্তু আমারটা বাঘ ছিল, না মা? কান্না করো না মা, আমি তোমাকে ওই বাঘ ধরিয়ে দিবো। কিন্তু তুমি কি লোকটাকে ধরতে পারবে?
-পারবো মা।
-মা তুমি কি আবার মিথ্যে বলছো?
-বলছি মা, আমি আবার মিথ্যে বলছি।


আঙুল

আমি থমকে আছি। আমার নিঃশ্বাস বন্ধ করে আছি। অপেক্ষা করছি এভাবে কতক্ষণ

লিখতে পারি। পারলাম না। কতক্ষণ শব্দটিতে এসেই আমি দম নিলাম। আহ্ কি অপূর্ব সুন্দর বাতাসের প্রবাহ। এখন যদি চারপাশে কামিনী ফুলের সুবাস থাকতো আমি নির্ঘাত একটা প্রেমের কবিতা লিখে ফেলতাম। নিদেনপক্ষে একটা গল্পের প্রথম প্যারাও শুরু করতাম। বাতাসের সৌন্দর্য আর পরাক্রমশীলতার উপলব্ধি বড়ো নতুন আজ। ভাবছি এখন চোখ বন্ধ করে কিবোর্ডে হাত রাখবো। ভাবনার শুরুতেই সমাপ্তি। এত সংক্ষিপ্ত ভাবনা জীবনে প্রথম এল আজ। আমি নতুন কিছু করবার পরিকল্পনা করবো বলে একটু চেয়ার ছেড়ে উঠছি। ভাবনাকে খোলা বাতাস নিয়ে গেলে বেশ একটা আবেশের দোলা লাগে। আমি যাচ্ছি।

এই তো বেশ খোলা বাতাসে মাথাটা বেশ ফ্রেশ লাগছে, মাথার ভেতরে মিষ্টির দোকানের মত থরেথরে সাজিয়ে রাখা মিষ্টি প্রেমময় নতুবা প্রগতিশীলতার গালভরা শব্দগুলো নিখুঁতভাবে অাঙুলফুঁড়ে বেরিয়ে অাসতে চাইছে। আমি লিখে চলছি। নির্ঝঞ্ঝাট অতীত হাতড়ে খুঁজে চলছি কোনো সুখস্মৃতি।

বড়ো মায়াময় আমার ফেলে আসা দিনগুলো। কতদিন নিটোল জলের মধ্যে দৃশ্যমান বর্ধিষ্ণু মেঘের ছায়া আমি পলকহীন উপভোগ করেছি আর ভেবেছি আহা কি মোহময় জল আর মেঘের আলিঙ্গন! দূরে থেকেও কত নিবিড় ওদের এই নিশ্চুপ মাখামাখি। ঘড়ির সাথে শত্রুতা করে কতদিন আমি সেই সুন্দরের মুগ্ধতায় পুকুর ঘাটে চুপটি করে বসে থেকেছি। একলা বিকেলকে সাথে নিয়ে নির্নিমেষ তাকিয়ে দেখেছি মেঘ আর জলের ভাবের আদানপ্রদান। আর ওদের বেহিসেবী বোঝাপড়ায় আমার অপরিণত মস্তিষ্ক আবেগে আচ্ছন্ন হয়ে থেকেছে সন্ধ্যে অবধি।

আজ আমি মুক্তমনে বৈশাখের উতল বাতাসে ডুবসাঁতার কাটি আর সেইসব সুখস্মৃতি বন্দি করে নেই মনিটরের খোপে। আমি আঙুলের সীমাহীন দক্ষতায় কোচরে লুকানো মেঘ আর জলের ভালোবাসা উপুড় করে দেই তার বসনে। লেখা আসছে স্রোতের মতো! কি আনন্দ! কি আনন্দ! আমি লিখতে থাকি, বিরতিহীন। লিখতে লিখতে নিজেকে আমার ছিন্ন পালকের মতো হালকা লাগতে থাকে। কি নরম পলকা ভরহীন সেই পালক! নিঃশ্বাসেই উড়ে চলে আকাশপানে!

আমি লেখা ছেড়ে উঠে দাঁড়াই। একটু কফি হলে লেখাটা আরো জমে উঠবে। নিজের প্রতিভায় নিজেই মুগ্ধ হয়ে আমি দুহাতের আঙুলে চুমু খাই। বেশ গোলাকার আকর্ষণীয় রিঙ ফিঙ্গার আমার! আমি আমার আঙুলগুলোকে বড্ডো ভালবাসি। আমার প্রিয় আঙুলসোনারা, আমি তোমাদের ভালবাসি!

অাচ্ছা অামার যদি অাঙুল না থাকে বন্যাদির মত? অামি কি তবে লিখবো না? না লিখে তখন থাকবো কি করে?

দুরো তা হবেই না, আমি তো সাবধানে লিখি!

(প্রথম খসড়া ১৬-৪-২০১৫ খ্রিঃ)


Comments

মরুদ্যান's picture

২ নাম্বারটা! চলুক লেখা -গুড়- হয়েছে

-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে

সুলতানা সাদিয়া's picture

আমার মন কিন্তু তিতা হয়ে আছে।

-----------------------------------
অন্ধ, আমি বৃষ্টি এলাম আলোয়
পথ হারালাম দূর্বাদলের পথে
পেরিয়ে এলাম স্মরণ-অতীত সেতু

আমি এখন রৌদ্র-ভবিষ্যতে

অতিথি লেখক's picture

কী লিখব বুঝতে পারছি না। সাবধানে লেখা জিনিসটা খুব বেশি সাবধানী হয় নাই... মন খারাপ

দেবদ্যুতি

সুলতানা সাদিয়া's picture

সাবধানী থেকেও লাভ নাই।

-----------------------------------
অন্ধ, আমি বৃষ্টি এলাম আলোয়
পথ হারালাম দূর্বাদলের পথে
পেরিয়ে এলাম স্মরণ-অতীত সেতু

আমি এখন রৌদ্র-ভবিষ্যতে

আয়নামতি's picture

উত্তম জাঝা!
কি জানি বলতে চাইলাম, লিখতে গিয়ে দেখি ভুলে গেছি!

সুলতানা সাদিয়া's picture

তড়িৎপাঠের জন্য ধন্যবাদ। মনে পড়লে জানিয়ে যেও।

-----------------------------------
অন্ধ, আমি বৃষ্টি এলাম আলোয়
পথ হারালাম দূর্বাদলের পথে
পেরিয়ে এলাম স্মরণ-অতীত সেতু

আমি এখন রৌদ্র-ভবিষ্যতে

আয়নামতি's picture

বয়স হইয়াছে গো বোইন, মনে তু পড়লোই না সেকথা!
ব্যাপার না। আসলে দু'দিন মুক্তিযুদ্ধের উপর কিছু বই নাড়াচাড়া করতেছি, বুঝলা?
এসব যখনই পড়ি, তখনই কেমন জানি থৈ হারিয়ে যায়, হিসেবে মিলে না।
কেমন করে সেই অবাক সময়টা এই আমাদেরই মা-বাবা ভাই বোনেরা মোকাবেলা করেছিলেন বলো?
নিরাপত্তাহীনতার চূড়ান্ত সময়ে তাঁরা এতটা সাহস কোথায় পেয়েছিলেন?
তাঁদের উত্তরসূরি আমরা নিজেদের দেশেই কেম্নে অপসময়ের ভয়ে জড়োসড়ো হয়ে পড়ছি দিনদিন।
পিতিমির কোথাও কি নিরবিচ্ছিন্ন ভালো সময় কিংবা মন্দ সময় বলে কিছু আছে!
ভয়কে গুল্লি মেরে, জয় বাংলা বলে সামনে এগোনো ছাড়া আর কোনো বিকল্প নাই রে আপু।

সাক্ষী সত্যানন্দ's picture

উত্তম জাঝা!

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

সুলতানা সাদিয়া's picture

কৃতজ্ঞতা

-----------------------------------
অন্ধ, আমি বৃষ্টি এলাম আলোয়
পথ হারালাম দূর্বাদলের পথে
পেরিয়ে এলাম স্মরণ-অতীত সেতু

আমি এখন রৌদ্র-ভবিষ্যতে

ত্রিমাত্রিক কবি's picture

লিখতে হবে। বেঁচেও থাকতে হবে। আপাতত একটু সাবধানেই হোক। সময় আসবে। এটা একটা লড়াই, আর লড়াইয়ে কিছুটা স্ট্র্যাটেজিক হওয়া দোষের না। বদ্দার কথা মতো ইজি থেকে লিখে যেতে হবে। সূর্য উঠবেই।

_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই

সুলতানা সাদিয়া's picture

লিখছি, যা পারছি। কিন্তু ইজি থাকতে পারছি না।

-----------------------------------
অন্ধ, আমি বৃষ্টি এলাম আলোয়
পথ হারালাম দূর্বাদলের পথে
পেরিয়ে এলাম স্মরণ-অতীত সেতু

আমি এখন রৌদ্র-ভবিষ্যতে

অতিথি লেখক's picture

কিছু একটা বলতে চাচ্ছি। কিন্তু সেটা বুকের কাছটায় খামচে ধরে বসে আছে। আঙুলে আসছে না। খুব খারাপ লাগে, রাগ হয়, ঘৃণা হয়। আর সবচেয়ে বেশি লাগে হতাশা।

- ঘুমকুমার

সুলতানা সাদিয়া's picture

আসবে আঙুলে। আঙুলকে সময় দিন। আঙুলই শক্তি।

-----------------------------------
অন্ধ, আমি বৃষ্টি এলাম আলোয়
পথ হারালাম দূর্বাদলের পথে
পেরিয়ে এলাম স্মরণ-অতীত সেতু

আমি এখন রৌদ্র-ভবিষ্যতে

মাসুদ সজীব's picture

লিখে যেতেই হবে, লেখা ছাড়া আমাদের বেঁচে থাকার উপায় নেই।

-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।

সুলতানা সাদিয়া's picture

লিখে যেতেই হবে।

-----------------------------------
অন্ধ, আমি বৃষ্টি এলাম আলোয়
পথ হারালাম দূর্বাদলের পথে
পেরিয়ে এলাম স্মরণ-অতীত সেতু

আমি এখন রৌদ্র-ভবিষ্যতে

এক লহমা's picture

৫ তারা অবশ্যই। কিন্তু তারা দেওয়া-পাওয়াটায় এ লেখার কিছু যায় আসে না। এ লেখার আসে যায় তাড়া দিতে পারায়। দুঃখের কথাটা সেখানেই। এ লেখার সম্পূরক হিসেবে তাড়া দেয়ার যে পারিবারিক-সামাজিক-রাষ্ট্রীক বুনোট-টা থাকা দরকার সেটা গড়ে না ওঠা পর্যন্ত তাড়াটা যথেষ্ট কার্যকরী হয় না। আর পিছিয়ে থাকা মগ্নচৈতন্যের কাঠামোয় ঐ খামতিটা একটা চক্রাকারে চলতে থাকা প্রক্রিয়া, যেখান থেকে বেরিয়ে আসার পথ মেলে না। হয়ত এই রকমের লেখারা সংখ্যায় বাড়তে থাকলে একসময় প্রক্রিয়াটায় ভাঙ্গন ধরবে। সেই আশায় লেখা চালিয়ে যাওয়া।

--------------------------------------------------------

এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।

এক লহমার... টুকিটাকি

সুলতানা সাদিয়া's picture

চলুক

-----------------------------------
অন্ধ, আমি বৃষ্টি এলাম আলোয়
পথ হারালাম দূর্বাদলের পথে
পেরিয়ে এলাম স্মরণ-অতীত সেতু

আমি এখন রৌদ্র-ভবিষ্যতে

আব্দুল গাফফার রনি's picture

উত্তম জাঝা!

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

সুলতানা সাদিয়া's picture

ধন্যবাদ।

-----------------------------------
অন্ধ, আমি বৃষ্টি এলাম আলোয়
পথ হারালাম দূর্বাদলের পথে
পেরিয়ে এলাম স্মরণ-অতীত সেতু

আমি এখন রৌদ্র-ভবিষ্যতে

জিল্লুর রহমান সোহাগ 's picture

দুটো লেখাতেই বাস্তবতার প্রকাশ অসাধারণ।
শুভকামনা....

সুলতানা সাদিয়া's picture

ধন্যবাদ। শুভকামনা।

-----------------------------------
অন্ধ, আমি বৃষ্টি এলাম আলোয়
পথ হারালাম দূর্বাদলের পথে
পেরিয়ে এলাম স্মরণ-অতীত সেতু

আমি এখন রৌদ্র-ভবিষ্যতে

দুষ্ট বালিকা's picture

উত্তম জাঝা! ২ নম্বরটাতে! মন খারাপ

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

সুলতানা সাদিয়া's picture

ধন্যবাদ।

-----------------------------------
অন্ধ, আমি বৃষ্টি এলাম আলোয়
পথ হারালাম দূর্বাদলের পথে
পেরিয়ে এলাম স্মরণ-অতীত সেতু

আমি এখন রৌদ্র-ভবিষ্যতে

আরাফ's picture

চলুক

সুলতানা সাদিয়া's picture

কৃতজ্ঞতা।

-----------------------------------
অন্ধ, আমি বৃষ্টি এলাম আলোয়
পথ হারালাম দূর্বাদলের পথে
পেরিয়ে এলাম স্মরণ-অতীত সেতু

আমি এখন রৌদ্র-ভবিষ্যতে

অতিথি লেখক's picture

কিছু বলার নাই। অক্ষত থাক আঙুল।

স্বয়ম

সুলতানা সাদিয়া's picture

অক্ষত থাক আঙুল।

-----------------------------------
অন্ধ, আমি বৃষ্টি এলাম আলোয়
পথ হারালাম দূর্বাদলের পথে
পেরিয়ে এলাম স্মরণ-অতীত সেতু

আমি এখন রৌদ্র-ভবিষ্যতে

সাফিনাজ আরজু's picture

উত্তম জাঝা! চলুক

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

সুলতানা সাদিয়া's picture

অশেষ কৃতজ্ঞতা।

-----------------------------------
অন্ধ, আমি বৃষ্টি এলাম আলোয়
পথ হারালাম দূর্বাদলের পথে
পেরিয়ে এলাম স্মরণ-অতীত সেতু

আমি এখন রৌদ্র-ভবিষ্যতে

নীড় সন্ধানী's picture

................ প্রতিক্রিয়া জানাবার মতো শব্দ খুঁজে পাচ্ছি না। কিন্তু কলম /কীবোর্ড চালাবার কোন বিকল্প নেই। থেমে গেলে আরো মার খেতে হবে।

‍‌-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?

সুলতানা সাদিয়া's picture

ঠিক বলেছেন, কলম /কীবোর্ড চালাবার কোন বিকল্প নেই।

-----------------------------------
অন্ধ, আমি বৃষ্টি এলাম আলোয়
পথ হারালাম দূর্বাদলের পথে
পেরিয়ে এলাম স্মরণ-অতীত সেতু

আমি এখন রৌদ্র-ভবিষ্যতে

প্রৌঢ় ভাবনা's picture

আঙুল চলুক। চলতেই হবে। থেমে গেলে হার হবে সত্য সুন্দরের। হাসি

সুলতানা সাদিয়া's picture

সবার আঙুল চলুক।

-----------------------------------
অন্ধ, আমি বৃষ্টি এলাম আলোয়
পথ হারালাম দূর্বাদলের পথে
পেরিয়ে এলাম স্মরণ-অতীত সেতু

আমি এখন রৌদ্র-ভবিষ্যতে

Post new comment

The content of this field is kept private and will not be shown publicly.