প্রিয় মুখ-১ : জেন গুডাল

তারেক অণু's picture
Submitted by tareqanu on Wed, 25/04/2012 - 12:28am
Categories:

tumblr_lptt8fBBnf1r0b5i1o1_500

অনেক বছর ধরে ঘুম ভাঙলেই শীতের আঁধারে বা গ্রীষ্মের আলোর বানে চোখের সামনে কিছু প্রিয় মুখ ঝলমল করে ওঠে ঘরের সাদামাটা দেয়ালে, আমার বন্ধুদের ছবি। সারা জীবনের বন্ধু এরা, কোনদিন দেখা হয় নি তাদের সাথে, অনেকেই পাড়ি জমিয়েছেন অন্য ভুবনে, কিন্তু এরাই অনুপ্রেরণা দেন সবসময়ই, জীবনের আনন্দ ছেঁকে নেবার কথা বলে সৃষ্টি সুখের উল্লাসে। এরা নিজেদের সাথে সাথে সারা পৃথিবীকে আলোকিত করে গেছেন তাদের কর্মময় জীবন নিয়ে।

এদের নিয়েই মার্সেল প্রুস্ত বলেছিলেন- "Let us be grateful to people who make us happy; they are the charming gardeners who make our souls blossom."

5292_252709475496_608590496_8599151_3311076_n

5292_252709515496_608590496_8599156_3772556_n

নিশ্চিত ভাবেই আমার প্রিয় মুখেরা আপনারও প্রিয় মুখ, একে একে শুনি সেই প্রিয় মানুষের গল্প। আজ চলুক জেন গুডালের জীবনগাঁথা --

জেন গুডাল নামটি কানে প্রবেশ করলেই যে ছবিটি চোখে সামনে ভেসে ওঠে তা একজন স্বর্ণকেশী তরুণীর, আলগোছে বসে সামনের দিকে একটি হাত আলতো বাড়িয়ে দিয়েছেন, তার মুখমণ্ডল খুব একটা দৃশ্যমান নয়, তার বাড়িয়ে দেয়া হাত ছোঁয়ার জন্য একটি আবেগি হাত ইতস্তত বাড়িয়ে দিয়েছে অপরপ্রান্ত থেকে এক শিশু শিম্পাঞ্জী, তার মুখে যাবতীয় অনুভূতির বহিঃপ্রকাশ। বিশেষ করে সব কিছু ছাপিয়ে কৌতূহল আর সেই তরুণীর প্রতি তার বিশ্বাস ফুটে ওঠে চোখের তারা দুটোয়। এটিই সম্ভবত মানুষ এবং বুনো প্রাণীর সহাবস্থানের সবচেয়ে বিখ্যাত আলোকচিত্র।

tumblr_lptt8fBBnf1r0b5i1o1_500

সেই সাথে জানা যায়, সারা বিশ্বে বর্তমানে যত জন প্রাইমেটোলজিস্ট ( যারা প্রাইমেটদের নিয়ে কাজ করেন ) আছেন তদের শতকরা ৯৫ জনই এই বিষয়ে গবেষণা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন জেন গুডালের কাজে অনুপ্রাণিত হয়ে। গত ৫০ বছরের বেশী সময় ধরে শিম্পাঞ্জীদের নিয়ে গবেষণা এবং তাদের অধিকার রক্ষায় কাজ করে যাচ্ছেন এই মহীয়সী। কিন্তু কি করে জেন গুডাল পরিণত হলেন একজন জেন গুডালে?

imgjane goodall3

বিশ্বের সবচেয়ে বিখ্যাত প্রত্নতত্ত্ববিদ এবং আদিম মানুষ বিশেষজ্ঞ ডঃ লুই লিকি ষাটের দশকের প্রথম দিকে ৩ তরুণীকে আমন্ত্রণ জানালেন তিন প্রজাতির এপ নিয়ে গবেষণার জন্য, যাদের আদরের নাম ছিল লুই,স এঞ্জেলস ( জনপ্রিয় টিভি ধারাবাহিক চার্লিস এঞ্জেলসের নামে) , ডিয়ান ফসিতো বিখ্যাত হয়ে আছেন পার্বত্য গরিলাদের নিয়ে কাজের জন্য, জেন করলেন শিম্পাঞ্জীদের পর্যবেক্ষণ এবং বিরুতে গালডিকাস হয়ে উঠলেন বিশ্বের সেরা ওরাং ওটান বিশেষজ্ঞ।

import_10837576_1

কিন্তু জেনের সাথে শিম্পাঞ্জীর শখ্যের ইতিহাস আরো অনেক অনেক পুরনো, ২ বছর বয়সে খেলার সাথী হিসেবে পান তিনি জুবিলি কে, সেই খেলনাটির জীবিত আত্মীয়দের সাথেই পরে কাটিয়ে দিলেন সারাটা জীবন।

jane1

৭৮ বছরের এই তরুণী প্রথম এখনো সুযোগ পেলেই চলে যান আফ্রিকার গহন অরণ্যে, যেখানে মুক্তভাবে বিচরণ করে তার সুহৃদরা, যে অরণ্যে প্রথমবারের মত শিম্পাঞ্জীদের আচরণ নিবিড় ভাবে পর্যবেক্ষণের জন্য গিয়েছিলেন ১৯৬০ সালে, তাঞ্জানিয়ার গোমবে ন্যাশনাল পার্কে ডঃ লিকির উৎসাহে।

10q_jane_goodall_01

নিজে অভিভূত হয়ে সারা বিশ্বকে অবাক করে একের পর এক অজানা অবিশ্বাস্য তথ্য জানিয়ে গেছেন তার পর থেকে অবিরত শিম্পাঞ্জীদের নিয়ে, যাদের সাথে মানুষের ডি এন এর মিল ৯৮ %।

jane-goodall-615

যদিও জেনের কিছু গবেষণা পদ্ধতি বিশেষ করে শিম্পাঞ্জীদের খাবার দেওয়া, তাদের নাম্বার না দিয়ে নাম ধরে রেকর্ড লিপিবদ্ধ করা ইত্যাদিকে বিজ্ঞান ভিত্তিক মনে না করা হলেও তিনিই পরের ৫০ বছরে করেছেন আসল অসাধ্য সাধন, নিচে সাল অনুযায়ী তার কিছু অতি গুরুত্বপূর্ণ আবিস্কারের কথা উল্লেখ করা হল যা জীব বিজ্ঞানের ইতিহাসে মাইলফলক হয়ে আছে-

1120330742_7456248001_Bio-Biography-Jane-Goodall-SF-142447265001

১৯৬০- প্রথমবারের মত জানা যায় শিম্পাঞ্জীরা মাংস ভক্ষণ করে।
বন্য প্রাণী যে যন্ত্র ব্যবহার করতে পারে তার প্রথম প্রমাণ মিলে উঁইপোকা ধরার জন্য শিম্পাঞ্জীদের লম্বা ঘাস ব্যবহার করতে দেখে।

১৯৬৪- শিম্পাঞ্জীরা যে পরিকল্পনা করতে এবং তার বাস্তবায়নে সক্ষম তার প্রমাণ মিলে।

তারা মানুষের তৈরি বস্তুও ব্যবহার করে সার্থকতার সাথে।

১৯৬৬- শিম্পাঞ্জীদের মাঝেও পোলিও রোগ ধরা পড়ে।

১৯৭০- এক বিশাল জলপ্রপাত দেখে কিছু শিম্পাঞ্জীর অভূতপূর্ব অনুভূতি বহিঃপ্রকাশ এবং উল্লাস নৃত্য দেখে জেন ধারণা দেন হয়ত এমন ভাবেই আদি মানুষের মনে ঈশ্বর ও ধর্মের ধারণার জন্ম হয়েছে, কোন সময় তারা জলপ্রপাত, নদী, গাছ, প্রস্তরখণ্ড, বিশাল প্রাণী – ইত্যাদি দেখে যে বিস্ময়ে অভিভূত হয়েছিল সেখান থেকেই অন্ধবিশ্বাসের শুরু।

১৯৭৪- শিম্পাঞ্জীরা যে মাঝে মাঝে ভয়াবহ হিংস্র লড়াইয়ে জড়িয়ে পড়ে তার প্রমাণ পাওয়া গেল ।

১৯৭৫- শিম্পাঞ্জীদের মাঝেও পাওয়া গেলে স্বজাতি ভক্ষণের অভ্যাস।
আবার দেখা গেল তারা একে অপরকে সহযোগিতা করে নানা ক্ষেত্রে।

সেই সাথে একই বছর দেখা গেল, নারী শিম্পাঞ্জীরা অনেক ক্ষেত্রেই গোত্রত্যাগ করে অন্য দলে চলে যায়, ফলশ্রুতিতে অনেক সময়ই বেঁধে যায় লড়াই!

১৯৮৭- এতিম শিম্পাঞ্জী শিশুকে দত্তক নেবার নিদর্শন পাওয়া গেল, তাও এক পুরুষ শিম্পাঞ্জীর মাধ্যমে।

১৯৯৪- এক শিম্পাঞ্জী গোত্র যে অন্য গোত্রকে তাদের ব্যবহারিক জ্ঞান দান করে থাকে তার প্রমাণ পাওয়া যায়।
সেই সাথে প্রমাণ মেলে, মাঝে মাঝে শিম্পাঞ্জীরা জুটি বেঁধে এক পরিবারের দম্পতির মত গোত্রের বাহিরে অবস্থান করে এবং সন্তানের জন্ম দেয়।

১৯৯৫- প্রথম শিম্পাঞ্জী জমজের জন্ম ।

এবং দেখা যায় ওঝা হিসেবেও শিম্পাঞ্জীরা উচ্চমানের, কিছু বিশেষ ঔষধ গাছের পাতা তারা গিলে ফেলে পেটের পীড়ায় আক্রান্ত হলে, কিন্তু চিবায় না ! কারণ, চিবানো পাতাটি পাকস্থলীর অভ্যন্তরে ক্ষতিকারক পদার্থ নিঃসরণ করতে পারে, কিন্তু গিলে ফেললে পাতাটি থেকে কিছু উপাদান সামান্য পরিমাণে বাহির হয়ে তাদের দেহের নানা পরজীবী প্রাণীদের মেরে ফেলতে সাহায্য করে।

national geographic flag with jane goodall

এর পরের তালিকায় বাড়তেই আছে এবং বাড়তেই আছে। জেন লিখে গেছেন একের পর এক মূল্যবান গবেষণাপত্র অসাধারণ সব বই,

goodall

সারা বিশ্ব চষে মানুষদের ধারণা দিচ্ছেন বুনোপ্রাণীর সংরক্ষণ, শিম্পাঞ্জীদের অধিকার, পরিবেশ নিয়ে। সেই সাথে হয়েছেন জাতিসংঘের শান্তিদূত। প্রতিষ্ঠা করেছেন জেন গুডাল ইন্সটিটিউট।

atten_1775881c

আজ পর্যন্ত ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক পত্রিকায় জেনের গবেষণা ও জীবন নিয়ে যতবার রিপোর্ট এসেছে আর কাউকে নিয়ে এমনটা হয় নি, সেই সাথে পত্রিকাটির মূল কভারেও তিনি এসেছেন একাধিকবার।

47195994.275.275

clip_image012

51R3N2CYCBL._SL500_AA300_

বছর কয়েক আগে (সম্ভবত ২০০৫ সালে) জেন ঢাকা সফর করেন, সেখানে তার বক্তৃতার এক ফাঁকে সবাইকে উদ্বেলিত করে তার বহু ব্যবহৃত ব্যাগ থেকে দুটি বস্ত বাহির করে বলেন- এই দুটি জিনিস সবসময়ই আমার সাথে থাকে, বিশ্বে যেখানেই যায়, আমি এদের দেখানোর চেষ্টা করি । একটি ছিল পারমাণবিক বোমায় দগ্ধ হিরোশিমা নগরীর একটি গাছের পাতা- তিনি বলেন প্রকৃতি অসীম শক্তি এবং ফিরে দাঁড়াবার ক্ষমতার কথা এই পাতা প্রদর্শনের মাধ্যমে।

আর ২য় জিনিসটি বাংলাদেশের একটি পয়সা ( সিকি বা আধুলি) , সেটি দেখিয়ে বলেন বিশ্বের সবচেয়ে বঞ্চিত জনগোষ্ঠীর অন্যতম গ্রামবাংলার নারীরা, যাদের বলতে গেলে জীবনে কোন আশা-স্বপ্ন ছিল না, তারা এই খুচরো পয়সা তিল তিল করে সঞ্চয় করে, একসাথে কাজ করে নিজেদের ভাগ্য নিজেরা গড়েছেন! আমি সারা বিশ্বকে এই পয়সা দেখিয়ে বলি- গ্রাম বাংলার নারীরা সারা বিশ্বের কাছে উদাহরণ ।

লন্ডনের জন্ম নেওয়া কিন্তু আফ্রিকায় জীবনের অধিকাংশ সময় কাটানো জেনকে ঈশ্বর বিশ্বাস নিয়ে প্রশ্ন করা হলে স্মিত হেসে উত্তর দেন- "I don’t have any idea of who or what God is. But I do believe in some great spiritual power. I don’t know what to call it. I feel it particularly when I’m out in nature. It’s just something that’s bigger and stronger than what I am or what anybody is. I feel it. And it’s enough for me."

tumblr_l3iq3iQZmw1qbd38ro1_500

ভালো থাকুন জেন গুডাল। আপনাকে ভীষণ প্রয়োজন আমাদের, সমস্ত প্রাণীজগতের, পৃথিবী নামের গ্রহটার।

jane-goodall-collection-DVD

(ব্যবহৃত আলোকচিত্রগুলো নেট থেকে, মূলত ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক সোসাইটির ওয়েব পেজ থেকে নেওয়া হয়েছে। )


Comments

কল্যাণ's picture

এই বিজ্ঞানীকে নিয়ে কি কোনো সিনেমা আছে যেখানে ইনি গোরিলা নিয়ে কাজ করেন রুয়ান্ডায়? পরে রুয়ান্ডার গৃহযুদ্ধের কারণে চলে যেতে বাধ্য হন তার পাশের দেশে?

লেখা ভালৈছে বরাবরের মতই।

_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩

তারেক অণু's picture

উনি ডিয়ান ফসি, পরবর্তীতে চোরাশিকারিদের হাতে খুন হন।
সিনেমার নাম গোরিলাস ইন দ্য মিস্ট।
উনাকে নিয়েও লিখব এই সিরিজে।

কল্যাণ's picture

পপকর্ন লইয়া গ্যালারীতে বইলাম

_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩

তারেক অণু's picture

জো বার্গে কেমন চলছে চীন কাল, ফ্রি সময় পান বলেই তো মনে হচ্ছে ইদানীং, ক্রুগার কবে যাওয়া হবে আমাদের !

কল্যাণ's picture

চীন খাইছে কাল চলে যাচ্ছে। চাপের মধ্যে আছি, সন্ধ্যার পর সচলে একটু পড়ার চেষ্টা করি, আজকে অবশ্য সারাদিন বাসায় ছিলাম, শরীর ভাল নাই। ক্রুগার যেতে চাই। তুমি চলে আস তাড়াতাড়ি।

_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩

তারেক অণু's picture

হ, কোম্পানিকে বলেন আমাকে কনসালটেন্ট হিসেবে ৭ দিনের জন্য নিয়ে যাক, খামোখাই! তারপরে যাওয়া যাবে দেঁতো হাসি কেমুন হয় !

কল্যাণ's picture

হহ, গরীব মানুষ পায়া ইচ্ছা মত লেগ পুলিং করতেছ খাইছে কর। তয় মালাওইতে একটা প্রজেক্টের কিছু সম্ভাবনা দেখা গেছে, হইলে তোমারে কমুনে। তুমি আইসা পড়লা, তারপর একসাথে কিছু একটা প্ল্যান করলাম। কিন্তু এইখানে একটা দুর্ঘটনা ঘটে গেছে, মালাওইতে বাংলাদেশীদের অন এরাইভ্যাল ভিসা বন্ধ করে দিছে। যাউকগা কিছু ঝালেমা বাড়লো কি আর করা।

_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩

তারেক অণু's picture

ওয়াও, খুব যেতে চাই, ঐ দেশের মানুষ অনেক ভাল মনে হয়েছিল, আর বিশাল হ্রদটা তো আছেই! দেখেন কেউ হায়ার করবে নাকি সামারের পরে ফ্রি থাকতেও পাড়ি লম্বা সময়ের জন্য। ভিসা নিয়ে চিন্তা কইরেন না।

কল্যাণ's picture

মালাওই ঘোরা হয়ে গেছে নাকি তোমার? তুমি তাইলে বাদ খাইছে

_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩

তারেক অণু's picture

না না, যাওয়া হয় নি! শিম্পাঞ্জীর কসম! সেখানের কিছু লোকের সাথে দেখা হয়েছিল জো বার্গে। সেই হ্রদটা দেখার খুব ইচ্ছা। সেই সাথে দেশটাও মনে হয় অনেক নিরাপদ। আমি দুই হাত তুলে রাখছি আসার জন্য-

কল্যাণ's picture

ইয়েস বাঘ মামা, ইয়েস!!!

_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩

সবুজ পাহাড়ের রাজা's picture

অনেক কিছু জানলাম।

তারেক অণু's picture

ধন্যবাদ, কিন্তু ভূতের গল্প লিখলেন! সাধারণত পড়া হয় না কিন্তু ভৌতিক ব্যাপারসাপার!

সবুজ পাহাড়ের রাজা's picture

এমননি লিখলাম আর-কি। হাসি
ভূতটুত কিছু না। সব ওই মনের মধ্যে। হাসি

তারেক অণু's picture

হা হা, সে কি আর জানি না ভ্রাত !

কুমার's picture

দারুন একটা সিরিজ হবে। ডিসি তে বইলাম, হাতে চানাচুর, বারোভাজা।

তারেক অণু's picture

আমার জন্যও একটু পাঠান! দশভাজা হলেও চলবে !

উচ্ছলা's picture

আলোকিত, পূজণীয় এই মানুষগুলোকে নিয়ে সিরিজ শুরু করার জন্য তোমাকে বাটিভরা রসগোল্লা।

তারেক অণু's picture

কই সেই বাটি!

সত্যপীর's picture

রসগোল্লা খাইতে টেক্সাস যাইতে হবে রে ভাইডি, খবর লইসি ইয়ে, মানে...

..................................................................
#Banshibir.

তারেক অণু's picture

ওরে বাবা, তারপর পিস্তল ধরে বলবে- সব খেতে হবে না হলে দিব খুলি এড়িয়ে!
নাহ, টেক্সাস থেকে আপাতত দূরে থাকি।

শিশিরকণা's picture

Quote:
"I don’t have any idea of who or what God is. But I do believe in some great spiritual power. I don’t know what to call it. I feel it particularly when I’m out in nature. It’s just something that’s bigger and stronger than what I am or what anybody is. I feel it. And it’s enough for me."

একদম আমার মনের কথা। শিম্পাঞ্জি দত্তক নেওয়ার ঘটনাটা নিয়ে একটা সিনেমা দেখলাম সেদিন।

~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~

তারেক অণু's picture

কি নাম !

বাহিরি's picture

শিম্পাঞ্জী নাম এ নতুন একটা মুভি বের হয়েছে। সম্ভবত এটার কথা বলছেন শিশিরকণা।

তারেক অণু's picture

দেখতে হবে।

শিশিরকণা's picture

ঐটাই। টিম এলেন এর ধারাভাষ্য ভাল লেগেছে, আর শেষে শুটিং দলের বিহাইন্ড দ্য সিনস অংশটাও।
আপিস থেকে ফ্রী টিকেট দিছিলো। গাছের চারা বা বীজ দান করলে ফ্রী দানা পানির বন্দোবস্তও ছিল। তাই দেখে এলুম। হাসি

~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~

দিগন্ত চৌধুরী's picture

অসামান্য অণু ভাই!

======
দিগন্ত চৌধুরী

“আমাকে রাঙাতে পারে তেমন গোলাপ কখনও দেখি না।
তবে কাকে, কখন, কোথায় ধরা দেবো? ”
======

তারেক অণু's picture

শুভেচ্ছা !

দিগন্ত চৌধুরী's picture

কিন্তু ইমো আসে না কেন!?

তারেক অণু's picture

এখন আসছে হাসি গতকাল আসছিল না !

আসমা খান, অটোয়া's picture

অসাধারন, শ্রদ্ধেয় মানুষগুলিকে নিয়ে লেখা গুলি পড়তে যে খুব ভালো লাগে।

তারেক অণু's picture

আসলেই, খুব জানতে ইচ্ছে করে তাদের নিয়ে।

বাহিরি's picture

জেন গুডাল কে নিয়ে যেখানে যা পাই, পড়ে ফেলি। আপনাকে ধন্যবাদ এই লেখাটার জন্য। এই ধরনের মানুষ আর তাঁদের কাজ এর কথা যত ছড়িয়ে দেয়া যায়, ততই মঙ্গল।

তারেক অণু's picture

ঠিক। তার যে বইটার ছবি দিয়েছি সেইটা একটা পরিপূর্ণ কাজ হয়েছে, কিছু ছবিও ছিল ভিতরে।

সৈয়দ আখতারুজ্জামান's picture

আপনার পোষ্টের গ্রাহক হলাম। এত দারুণ দারুণ লেখা!

তারেক অণু's picture

বেয়ারিং পোস্ট যেতে থাকবে কিন্ত খাইছে

সুমাদ্রী's picture

এরকমই দুজন মানুষকে নিয়ে নির্মিত একটা প্রামাণ্যচিত্র দেখলাম কদিন আগে, Born To Be Wild. পৃথিবীতে মানুষের চেয়ে নির্মম, নিষ্ঠুর, হিংস্র পশু দ্বিতীয়টি নেই আর, তবুও তার মাঝে কিছু মানুষ আছেন যারা পৃথিবীকে ভালবাসেন বলেই পৃথিবীর সমস্ত সন্তানদের আপন সন্তানের মত ভালবাসেন, তাদের দেখেই মানুষের অন্য একটি পরিচয় জানা যায়, তাদের কাছেই অনুপ্রেরণা পাওয়া যায় পৃথিবীকে ভালবাসার। ধন্যবাদ আপনাকে।

অন্ধকার এসে বিশ্বচরাচর ঢেকে দেওয়ার পরেই
আমি দেখতে পাই একটি দুটি তিনটি তারা জ্বলছে আকাশে।।

তারেক অণু's picture

ধন্যবাদ দাদা, সেই মানুষ ২ জনের নাম বলুন। আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

অনার্য সঙ্গীত's picture

মাতৃমূর্তি
এঁদেরকে পূজা করা উচিত হাসি

খানিকটা অফটপিক:

Quote:
এবং দেখা যায় ওঝা হিসেবেও শিম্পাঞ্জীরা উচ্চমানের, কিছু বিশেষ ঔষধ গাছের পাতা তারা গিলে ফেলে পেটের পীড়ায় আক্রান্ত হলে, কিন্তু চিবায় না ! কারণ, চিবানো পাতাটি পাকস্থলীর অভ্যন্তরে ক্ষতিকারক পদার্থ নিঃসরণ করতে পারে, কিন্তু গিলে ফেললে পাতাটি থেকে কিছু উপাদান সামান্য পরিমাণে বাহির হয়ে তাদের দেহের নানা পরজীবী প্রাণীদের মেরে ফেলতে সাহায্য করে।

একটু খটকা লাগলো। পাতা না চিবিয়ে গিলে ফেললে পাকস্থলীতে ক্ষতিকর পদার্থ বেরোবে না, এটা খানিকটা অবাস্তব। আমার কাছে একটা গ্রহনযোগ্য ব্যাখ্যা এরকম মনে হচ্ছে: পাতাটি সম্ভবত তিতা/ঝাঁঝালো/কটু, চিবিয়ে খাওয়া কষ্টকর! গিলে ফেললে ওই কটু স্বাদটা নিতে হয়না কিন্তু পেটে গিয়ে ওষুধের কাজ ঠিকই করে হাসি
আরেকটা জটিল ব্যাখ্যা মাথায় আসছে কিন্তু বললে লোকে ঝাড়ি দিতে পারে বলে চেপে গেলাম :|

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

তারেক অণু's picture

ব্যাপারটা প্রথম জেনেছিলাম কিন্তু রহস্য পত্রিকায়, সেখানে ছবিও ছিল- শিম্পাঞ্জীদের হাগুতে প্রায়শই সেই গাছের পাতা গোটাটাই বেরিয়ে আসত! তাতে ধারণা করা হয়েছিল- হয়ত পাতার কিছু অংশ তাদের দরকার তাই গিলে ফেললেই চলে। দাঁড়ান, নতুন খবর কি এসেছে নিতে হবে - পাতাটি সম্ভবত তিতা/ঝাঁঝালো/কটু, এটিও হতে পারে বলে আবছা মনে পড়ছে।

কল্যাণ's picture

রে মূর্তী উপাসক, শিজ্ঞির বল কোন সে লুক্কায়িত ব্যাখ্যা খাইছে

_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩

তারেক অণু's picture
রব's picture

হ, একদফা একদাবি
ব্যাখ্যা চাই, দিতে হবি দেঁতো হাসি

তারেক অণু's picture
রু_ 's picture

কয়েকদিন আগে শিম্পাঞ্জী দেখলাম। থিয়েটার থেকে বের হওয়ার সময় ভাবছিলাম সচলে একটা লেখা না দিলেই নয়।

জেন গুডালকে নিয়ে আর কী বলব! এরা মানুষ না।

তারেক অণু's picture

এখন লেখাটা দিয়ে ফেলেন ভালই ভালই !

নিলয় নন্দী's picture

শিম্পাঞ্জীর পৃথিবীতে মাদার তেরেসা।
গুরু গুরু

প্রথম ছবিটাতেই ছক্কা হাঁকিয়েছেন ভাই।
ছবিটা আগেও দেখেছি। তবে এবার মুগ্ধ হয়ে অনেক্ষণ তাকিয়ে থাকলাম।
শিশুরা সহজেই বন্ধুদের চিনে নিতে পারে। শিম্পাঞ্জীরাও এর ব্যতিক্রম নয়।

তারেক অণু's picture

পূর্ণবয়স্ক শিম্পাঞ্জীর বুদ্ধিমত্তা কিন্তু কয়েক বছরের শিশুর সমান।

মুস্তাফিজ's picture

মাঝে মাঝে ইচ্ছাকরে এই রকম বনে বাদারে জীবনটা কাটিয়ে দেই।

...........................
Every Picture Tells a Story

তারেক অণু's picture

মন খারাপ হ, খুব ইচ্ছে করে, বিশেষ করে দীঘল ঘাসের প্রান্তরে। না হয় ক্রান্তীয় দ্বীপে।

প্রখর-রোদ্দুর's picture

আমাদের ভীষন ভীষন ভীষন প্রয়োজন নিজেদের মাঝে এক একজন জন গুডাল কে বের করে আনার। সেই সিকি পয়সার মতো হয়তো তিল পরিমান অস্তিত্ব আমাদের মাঝে আছে। খুজে দেখলে নিশ্চয়ই তার অস্তিত্বের দেখা মিলবে। আর যাদের মাঝে অস্তিত্ব আছে তার পরিচর্যার দিকে হাত বাড়িয়ে দেয়া।

পোষ্টের জন্য কৃতজ্ঞতা।

তারেক অণু's picture

অন্যের ভিতরে না খুঁজে নিজের সাধ্যমত চেষ্টা করাটাই ভাল। শুভেচ্ছা।

লাবণ্যপ্রভা's picture

প্রথম ছবিটা অনেক ভাললাগা একটা ছবি, এটা কার তোলা জানা আছে?
অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটা ছবির জন্য চলুক এবং লিখার জন্যও চলুকপপকর্ন লইয়া গ্যালারীতে বইলাম

তারেক অণু's picture

উনার প্রথম স্বামী Hugo Van Lawick তুলেছিল ছবিটা, Hugo Van Lawick নিজে একজন ওয়াইল্ড লাইফ ফটোগ্রাফার ছিলেন।

পরী 's picture

মনটা অজানা আবেগে ভরে গেল। দীর্ঘজীবী হও জেন গুডাল।

(গুড়) হাততালি চলুক

তারেক অণু's picture
দুর্দান্ত's picture

বানরের আত্মা (আসলে আত্মা ইন জেনেরাল) থাকার বিষয়ে গুডলের সাথে একমত হতে পারিনি।

***
বেচারা প্রেমিক লিকি বেঁচে নেই। থাকলে এতদিনে আরো একঝাঁক সুন্দরী আধ-পাগলির দল চুপাকাব্রা, ইয়েতি আর বিগুফুটের সামাজিক আচার নিয়ে কিছু বই টই লিখে গুডলের মত সেলিব্রিটি হয়ে যেতো।

তারেক অণু's picture

আত্মার ইংরেজি কি লিখেছিল একটু জানাবেন।

কোন প্রাণীরই আত্মা বলে কিছু নেই, এখন মানুষ মনে করলে কি আর করা।

দুর্দান্ত's picture

soul.
***
যাই বলেন, গম্বের 'এফ' পরিবার পরযবেক্ষন নিয়ে ম্য়ারি-লুইস লিকি, জেন, ফন লাবিক ও এক কাঁদি কলার পন্চভুজ নাটকটি কিন্তু বেশ জম্পেশ।

তারেক অণু's picture

হুমম সম্ভব হলে জেনের সেই পুরো কথাটা দিয়েন তো ।

প্রৌঢ় ভাবনা's picture

ভালো একটা সিরিজের আশায় পপকর্ন লইয়া গ্যালারীতে বইলাম

তারেক অণু's picture
শাফিউল আলম's picture

পোস্টটা ভালো লাগল । এই ধরনের লেখা চালিয়ে যান । আর আপনার অ্যডভেঞ্চার অব্যাহত থাকুক ।

তারেক অণু's picture

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- চলবে----

রব's picture

আপনার ভাষা যে দিনকে দিন খোলতাই হচ্ছে- তা মনমাঝিদা আগেই বলেছেন। আমি আবার বলে যাই।

পোস্টের ব্যাপারে আর কী বলবো! আমি ছক্কাজন্মা (ছক্কা হাঁকিয়ে যাওয়ার জন্যই জন্মেছে যে) দেঁতো হাসি আর ১ম ছবিটা মারাত্মক রকমের সুন্দর!

তারেক অণু's picture

আমি ছক্কাজন্মা অ্যাঁ

রব's picture

কেলেংকারি আর কারে কয়! 'আপনি ছক্কাজন্মা' লিখতে গিয়া লিখে বসেছি 'আমি ছক্কাজন্মা'। লইজ্জার শেষ নাই মন খারাপ

তারেক অণু's picture

মশকরা করলাম চাল্লু
ক্রিকেট তেমন খেলতাম না রে ভাই, নো ছক্কা।

রাতঃস্মরণীয়'s picture

চলুক

------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।

তারেক অণু's picture
আউটসাইডার's picture

অসাধারণ অনুদা। হ্যাটস্ অফ! গুরু গুরু গুরু গুরু গুরু গুরু

তারেক অণু's picture

অনেক অনেক ধন্যবাদ।

শান্ত's picture

জেন গুডালের জন্য গুরু গুরু

__________
সুপ্রিয় দেব শান্ত

তারেক অণু's picture
শিক্ষানবিস's picture

আপনার লেখা থেকে একটা লাইন ব্যবহার করে ফেললাম এখানে:
- http://mukto-mona.com/bangla_blog/?p=25173
হাসি

তারেক অণু's picture

চমৎকার লাগল, অসাধারণ তথ্যপূর্ণ।
বোনোবোদের নিয়েও কিন্তু ভাল গবেষণা হয়েছে, এক জাপানিজ গবেষক প্রায় ৩৫ বছর কাজ করেছেন কঙ্গোতে।
আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

সৌরভ কবীর 's picture

আপনার ঘরের পোস্টারগুলি দেখে খুব ভালো লেগেছে। আমাদের পোস্টার বিষয়ক ছোট একটা উদ্যোগ রয়েছে। আমাদের পোস্টারগুলির সাথে আপনার প্রিয় কিছু মুখ, প্রিয় কিছু বিষয় হয়তো মিলে যাবে। আপনি দেশে আসলে আপনাকে কয়েকটি দিয়ে আপনার মুখ থেকে ভালোমন্দ কিছু শুনতে পারলে নিজেকে সৌভাগ্যবান বলে মনে হবে।

তারেক অণু's picture

আমাদের পোস্টার মানে? দেশে আসলে দেখা হবে অবশ্যই।

অতিথি লেখক's picture

হাসান_ওনসা
অনুদা অসং খ্য ধন্যবাদ এই অসাধারন লেখাটির জন্য। আমি আপনার প্রতিটি লেখার অনুরাগী পাঠক। জেন গুডাল আমারও অসম্ভব প্রিও একজন মানুষ, আমার অন্যতম অনুপ্রেরনার উৎস। কিন্তু একটা ব্যাপারে আপনার মনোযোগ আকষণ করছি। তা হল আমি যতটুকু জানি তা হল লুইস লিকি কিন্তু জেন কে নিজে থেকে কাজ করার জন্য আমন্ত্রন জানাননি, জেন ইংল্যান্ড এ থাকাকালিন সময়ে প্রচন্ড পরিশ্রম করে অরথ উপারযন করেছিলেন জাতে করে তিনি কেনিয়া যাবার জাহাজ এর ভাড়া দিতে পারেন। অতঃপর তিনি সেখানে পৌছুলে পরে তার একজন কাজিন তাকে সহায়তা করেন লিকির সাথে যোগাযোগ করিয়ে দিতে। এবং একদিন লিকি জেন এর একটা সাক্ষ্যাতকার নেন, যেখানে জেন তার সমস্ত প্রস্নের সঠিক উত্তর দিতে সমরথ হোন, এবং লিকি তাকে তার ব্যাক্তিগত সচিব হিসাবে নিয়োগ দেন। আরও নানা ঘটনার মধ্য দিয়ে জেন শুরু করেন তার সপ্ন যাত্রার। যার বিস্তারিত বিবরণ পাবেন নিচের এই লিঙ্ক টি তে। যেখানে এই মহান মানুষ টি শুনিএছেন তার বড় হয়ে উঠার গল্প।

http://www.youtube.com/watch?v=s3FEWKdIvcA

এই অনন্যসাধারণ হার না মানার মানসিকতাই তাকে এনে দেয় জগত জোড়া খ্যাতি। একই সাথে তিনি আমাদের কে দেন অনুপ্রেরণা, যে ভালোবাসা আর অধ্যবসায়ই আমাদের কে আমাদের সপ্ন পুরণে সহায়তা করে সবচাইতে বেশিভাবে।
আবারো ধন্যবাদ এই মহিয়সি মানুষটিকে নিয়ে লিখবার জন্য।

হাসান_ওনসা

তারেক অণু's picture

অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।

আসলে লিকি জেনের সাথে পরিচিত হয়ে বুঝতে পারেন মেয়েটির মধ্যে এই ধরনের কাজ করার স্পৃহা আছে, তার দ্বারা হতেও পারে, এইটিই বুঝাতে চেয়েছিলাম। উনার এই ধরনের ক্ষমতা খুব বেশী ছিল।
ডিয়ান ফসিকে নিয়ে লিখতে হবে শীঘ্রই।

রাত-প্রহরী's picture

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-
১৪ মাস আগের পোষ্ট পড়লাম এবং মুগ্ধ হলাম।

অবনীল's picture

Quote:
বিশ্বের সবচেয়ে বঞ্চিত জনগোষ্ঠীর অন্যতম গ্রামবাংলার নারীরা, যাদের বলতে গেলে জীবনে কোন আশা-স্বপ্ন ছিল না, তারা এই খুচরো পয়সা তিল তিল করে সঞ্চয় করে, একসাথে কাজ করে নিজেদের ভাগ্য নিজেরা গড়েছেন! আমি সারা বিশ্বকে এই পয়সা দেখিয়ে বলি- গ্রাম বাংলার নারীরা সারা বিশ্বের কাছে উদাহরণ ।

গুরু গুরু
অসাধারণ এই নারীকে তার জন্মদিনের শুভেচ্ছা। আর তাকে নিয়ে এরকম মনোমুগ্ধকর লেখা উপহার দেবার জন্য অণুকে ধন্যবাদ। লেখাটা দেখেছিলাম আগেই, কিন্তু পরে পড়বো পড়বো করে আর পড়া হয়নি। আজকে তোর পেজে শেয়ার দেখে আর দেরী করলাম না।

___________________________________
অন্তর্জালিক ঠিকানা

Post new comment

The content of this field is kept private and will not be shown publicly.